(łfts আমরা চাই কি ? আমরা চাই অর্থ, সন্মান, মুখ, সৌন্দৰ্য্য ; আমরা চাই জ্ঞান ; আমরা চাই স্বাস্থ্য, বল এবং দীর্ঘজীবন। আমাদের . প্রার্থিত বস্তুগুলিকে প্রধানত তিনভাগে বিভক্ত করা যাইতে পারে। প্রথম সত্ত, দ্বিতীয় আনন্দ, তৃতীয়~প্লান। এই সত্ত আনন্দ ও জ্ঞানের সম্মিলিত মূৰ্ত্তিই ব্ৰঙ্কু। কেহই মরিতে চায় না। সকলেই চিরকাল বঁচিয়া থাকিবার জন্য উপায় উদ্ভাবনে নিযুক্ত । আমরা টাকাকড়ি রোজগার করি কেন ? অর্থার্জনের অন্ত উদ্দেশু আছে সত্য, কিন্তু ইহার একটি উদ্দেশু যে দীর্ঘজীবন লাভ তাহ কেহই অস্বীকার করিতে পরিবেন না। যদি ‘চাকর না হই, তবে পেট চলে না, কাজেই আমরা সাধ করিয়া "চাকরি’ লই । আর, যাহার উদ্বরাল্লের সংস্থান আছে, তিনিও যে, অনেক সময়, চাকর হইয়া কৃতকৃত্য হন, ইহার কারণ কি ? ইহার কারণ তিনি নূতন মুখ চান। মুখ ও সত্তা—ইহারাই আমাদের মুখ্য অধিগন্তব্য। - কথাটা আর একটু বিস্তার করিয়া বুঝাইতেছি। সকলেই বাচিয়া থাকিতে চায়, কেহই মরিতে চায় না । অমর হওয়া অপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠ আর কি আছে ? বিভীষণ বর চাছিলেন– . नब्रमाणक्ञउछानि षप्4 मॅम बठि6रद९ । " • ربه!. د :ه } অর্থাৎ বিষম ৰিপদে পড়িলেও যেন ধৰ্ম্মে আমার মতি থাকে। ব্ৰহ্ম সন্তুষ্ট হইল৷ • ৰাক্ষসবােনীেতে জাগত্রিনাশন। नषcá आक्रप्छ दूकिब्रनद्ररः पबांधि cड ॥ ५•t७०-७०. হে শত্ৰুনাশক, যেহেতু রাক্ষসযোনিতে জন্মগ্রহণ করিয়াও ! তোমার বুদ্ধি অধৰ্ম্মে যায় না, बश्रणच्चॅन । |[ ৭ম বর্ষ, কান্ধন ওe২৪ অতএব আমি , তোমাকে অমরত্ব দিলাম। ব্ৰহ্মা জানিতেন অমর হওয়াই সৰ্ব্বাপেক্ষ শ্রেষ্ঠ পদার্থ। উপনিষদেও দেখিতে পাই— मांश्iषा 'भप्लग्रैौ षझ. भ ऎझ् खंitः’गर्रीं পৃথিবী বিত্তেন পূর্ণ স্তাৎ কণং তেনাহস্বsা স্যামিতি । এইরূপ উক্ত হইয়া মৈত্রেয়ী বলিলেন, “ভগবন যদি এই রত্নপ্রস্থ সমগ্র পৃথিবী আমায় হয়, তাহা হইলে কি অমর হইব ?” মৈত্রেয়ী অমর হইতে চাহিয়াছিলেন। লোকে কীৰ্ত্তির জন্ত অনেক কাজ করিয়া থাকে । যে কীৰ্ত্তি জীবদ্দশায় কোনও মুখ আবহন না করে, লোকে তাহার জন্ত লালারিত হয় কেন ? ইহার কারণ এই যে, মনুষ্য মরণের পরও ইহ লোকে বাচিয়া থাকিতে চায়। তাহার শরীর না থাকুক, তাহার নাম ত রহিল ! প্রাপ্তজননশক্তি সকল জীবই অপত্য লাভের জন্য লালায়িত হয়। ইহারও মূল কারণ আয়ুঃকালের বৃদ্ধি করা । আমরা মরিলাম— কিন্তু আমাদের স্নেহের সস্তানগণ রহিল । শ্ৰুতি বলিতেছেন—প্রজামমু প্রজায়সে তদু তে মর্ত্যামৃতম্ ( আপস্তম্ব ২২৪১ দেখু ) অর্থাৎ হে মরণধৰ্ম্ম মানব, তুমি সন্তানরূপে জন্মগ্রহণ কর, ইহাই তোমার পক্ষে অমৃতত্ব । আমরা নিজ নিজ শরীরের বা জীবনের রক্ষা ভিন্ন, সমাজের রক্ষার হস্তও, অনেক কাজ করিয়া থাকি । সমাজ বা দেশ রক্ষা করাও আমাদের অন্যতম আদর্শ। সমাজ রক্ষা করিতে চেষ্টা করাও ব্রহ্ম হওয়ার আকাঙ্ক্ষা মাত্র । ব্রহ্মের সতীশ লইয়া এই আদর্শ গঠিত হইয়াছে। স্বাস্থ্য বল প্রভৃতিও এই সত্তারূপ : আদর্শের অন্তর্গত । - ধন মান প্রভৃত্তি মুখের উপায়। স্থখ এবং রখের উপায় ৰে আমার প্রতি তার वणा३ बांइला । ईश बकत्र जांमकN* !
