পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় সংখ্যা । ] কবিতাসম্বন্ধে দুইচারিটি কথা । মৃত্যু তুমি, রোগ-মহামারী বিবষ্ণুপ্ত তরি • . বিতরিছ জনে জনে ॥ রে উন্মাদ, আপন ভূলাও, ফিরে নাহি চাও, পাছে দেখ ভয়ঙ্কর । ছঃখ চাও, স্বর্থ হবে বলে’ ভক্তিপূজাছলে স্বার্থসিদ্ধি মনে ভরা ॥ ছাগকণ্ঠরুধিরের ধার, ভয়ের সঞ্চার, দেখে তোর হিয়া কাপে । কাপুরুষ ! দয়ার আধার ? ধন্য ব্যবহার ! মৰ্ম্মকথা বলি কাকে ? তাঙ বীণা, প্রেমমুধাপান, মূছ আকর্ষণ, দূর কর নারীমায়া । আগুয়ান, সিন্ধুরোলে গান, অশ্রজলপান, প্রাণপণ থাক্‌ কায় ॥ জাগে বীর, ঘুচায়ে স্বপন, শিয়রে শমন, ভয় কি তোমার সালে ? হঃখ তার, এ ভব ঈশ্বর, মদির তাহার, . প্রেতভূমি চিতামাঝে ॥ পূজা তার সংগ্রাম অপার, সদা পরাজর, ८७श না ডরাক্ তোমা । চূর্ণ হোক স্বার্থ, সাধ, মান, হৃদয় শ্মশান, নাচুক তাহাতে শ্ৰাম ॥” dहे कबिडांब इरज इट्ज डैौडट्वननांब्र' अश्ভূতির সহিত যে ভাস্বরবীৰ্য্যের শুভ্রদীপ্তি বিচ্ছরিত হইতেছে—তাহ উপলব্ধি করিবার ক্ষমতা আজ কয়জন ভারতবাসীর আছে ? মানুষ স্বভাবতই মুখপিপাসু, সেইজন্ত এই মৃত্যুরূপ এলোকেশী দুঃখের অধিষ্ঠাত্রী দেবীর দিকে চাহিতে উীত হয়। যাহার *षन व ७lहे मशंउहरूमैौब्र भूषब्र क्रिक সৃষ্টিপাত করে, তাহারাও মহাভয়ে এই মুওभगिनौक नब्रांबन्नैौ बलिब्रा गरषांथन कब्रिब्रा বলে –“মাতঃভয়ঙ্করি । আমরা জানি, তোমার রোবীপ্ত ভীষণ নয়নের বহি আমাদিগের কোন অমঙ্গল বিধান করিবে না । ভীম অট্টহাস্তে তুমি যে জালাময় করাল কৃপাণ উদ্ধে উষ্ঠত করিয়াছ, তাহ আমাদিগের শক্র.দানবেরই বক্ষশোণিত পান করিবার জন্ত লোলজিহ্ব। তাহ আমাদিগের মুখের সংসারের উপর বন্ধুের স্তায় পতিত হইয় তাহাকে টুর্ণ বিচূর্ণ করিবে না। আমাদিগের মুখস্বপ্ন অটুট থাকিবে।” কিন্তু হায় মা-তুমি এই চাটুকার ভীরু ধূলামলিন পৃথিবীর সন্তানগণের মিথ্যা-- স্তবে তুষ্ট হও না। অট্টহাস্তে ভয়াৰ্ত্ত মানবের স্তব উপহাস করিয়া বিরাটু নগ্নদেহের নীল আভায় শিবারবমুখরিত তমিস্র রজনীর অন্ধকার ভীষণতর করিয়া—তোমার মেহের সহচর মহারোগ, মহামারী, মহাদুর্ভিক্ষ, মানবের প্রতি মানবের দারুণ হিংসা প্রভৃতি শোণিতবদন যোগিনীদিগকে সঙ্গে লইয়া সংহাররূপিণী তুমি ক্ষুদ্র মানবের দ্বারে আসিয়া দাড়াও— আর হতভাগ্যের চাটুস্তব অৰ্দ্ধ-উচ্চারিত হইয় থামিয়া যায়, তাহার ,অন্তরাত্মা বিহবলভাবে কাপিয় উঠে—সে তোমার রুদ্র নয়নপথ হইতে অপস্থত হইবার চেষ্টা করে। ক্ষুদ্র মানবের এই দশা দেখিয়া বীর সন্ন্যাসী ভৈরবশ্বরে আহবান করিতেছেন—“কে মুক্তিকায় নির্ভীক বীর আছ—মোহময় মুখস্বপ্ন প্রত্যাগ করিয়া জাগ্রত হও, জাগ্রত হও। দেখ, স্মশানবিলাসিনী যন্ত্রণার অধিষ্ঠাত্রী দেবী তোমার অর্চনা লইবার জন্ত তোমার শিয়রে আসিয়া দাঁড়াইয়াছেন। তুমি কি এই দেবীর अर्कन कैबिन्ड डौङ इंहेबई शूरुहे ईशब्र অৰ্চনা। তোমার সমস্ত ক্ষুদ্র স্বার্থ, সমস্ত