८भोज़ैौद्म भूश . د 8د অধরে বঁাধুলি জ্যোতি, দশন মুকুতা পাতি, বদন জ্বলয়ে যেন শশী । নয়ন কটাক্ষ শরে, भूनि अन भन श्रश्न, अपूर्श कभ पर ५ब्रां । 5iछिgङ नश्5झै, . বসি আছে সারি সারি, রোহিণী বেষ্টিত যেন তারা । y *नन्न यद्भिः अच्छ्, রতিকাম অভিলাষে, বিচিত্র পাতিয়া নানা ফুল। ፵፫ቘé] 5ቪጓ ፃዘ9, cकांना थेि कद्र यां९ cकानि मौ6षांlांश्च ऊश्रूज ॥” -কবীন্দ্ৰ, হস্তলিখিত পুথি। এইরূপ অনেক স্থলেই কবীন্দ্ৰ সঞ্জয়ের তুলি ধরিয়া চিত্রগুলি বিকাশ করিতে চেষ্টা করিয়াছেন। শ্ৰীহরি যে স্থলে স্বপ্ৰতিজ্ঞা বিস্মৃত হইয়া রোষক্ষিপ্ত গজেন্দ্ৰবৎ ভীষ্মকে বধ করিতে সমরক্ষেত্রে অবতরণ DBBBBYSYqiBuLK DB LE DDBB BDu uDBDDS DDDS SBDSDDBBDB g gBBDS DgDD BYz সুন্দর আখ্যানের একবারে উদয় হয় নাই। সঞ্জয়-রচিত ভারতের বনপৰ্ব্ব ৪ পত্রে, অনুশাসন পর্ব ৩ পত্রে, মহাপ্রস্থানিক পর্ব ৩ পত্রে ও সৌপ্তিক পৰ্ব্ব ৫ পত্রে সম্পূৰ্ণ ; সুতরাং প্রায় স্থলেই বৃত্তান্ত অতি সংক্ষিপ্ত। মহাভারত-প্ৰসঙ্গ যখন দেশে নুতন সামগ্ৰী ছিল, এইরূপ সংক্ষিপ্ত বর্ণনা সেই সময়েরই উপযোগী বলিয়া বোধ হয়। খাটি কৃত্তিবাসী রামায়ণের ন্যায় খাটি সঞ্জয়ের মহাভারত অতি দুর্লভ। আমি একখানি মাত্র স্বৰ্গীয় অক্রুদ্রচন্দ্ৰ সেন মহাশয়ের নিকট দেখিয়াছিলাম। সঞ্জয়-রচিত মহাভারত কাব্যের স্কন্ধে কত কবি শাখা-কাব্যের উৎপত্তি করিয়াছেন, তাহার ইয়ত্তা নাই। শকুন্তলা-উপাখ্যানটি রাজেন্দ্ৰদাস কবি উৎকৃষ্ট খণ্ড-কাব্যে পরিণত করিয়া সঞ্জয়ভারতের অন্তর্বত্তী করিয়া দিয়াছেন; গঙ্গাদাস সেন অশ্বমেধপর্বটি সংযুক্ত করিয়াছেন; গোপীনাথ কবি দ্রোণপৰ্ব্ব সংলগ্ন করিয়াছেন। তঁহাদের বাক্য-বিন্যাস উৎকৃষ্ট, রচনার নিপুণতা উৎকৃষ্ট, ভাব নব-যুগের প্রভা-ধারী ; কিন্তু সঞ্জয়ের রচনা অনাড়ম্বর সংক্ষিপ্ত ও সরল। অথচ এই সমস্ত উপকরণরাশি গ্রাস করিয়া সঞ্জয়-কৃত মহাভারত তালের বড়ার’ ন্যায় নামমাত্র তালের কীৰ্ত্তিই ঘোষণা করিতেছে। কোন কোন পুথির অধিকাংশই অপরাপর কবির লিখিত, অথচ গ্রন্থের নাম “সঞ্জয়কৃত’ মহাভারত। নারায়ণদেব ও বিজয়গুপ্তের পদ্মপুরাণের অবস্থাও এইরূপ। এই সংক্ষিপ্ত সরল বর্ণনাযুক্ত মহাভারতটির প্রতিপত্তি এত বেশী হইল কেন ? কবি ষষ্ঠ বরের
