$ዓኳ” दछडांस \8. नांश्ठि কপট চরিত্র তোমার থলের সঙ্গে ঢঙ্গ । যাবার কালে লাগ পাইলে দেখাইতাম রঙ্গ । °° क°ांळ श्ल श्वांशी °iाझेळांभ खांळ । छांत्र ध्रुठूद्र श्रीव्र °ब्रिक्षांन वाघछळ ॥ প্রেতের সনে শ্মশানে থাকে মাথায় ধরে নারী । সবে বলে পাগল পাগল কত সৈতে পারি। - নিন্দে ভাবিতে প্ৰাণে বড় লাজ লাগে। ] চড়ে বেড়ায় দুষ্ট বলদে তারে খাউক বাঘে । আগুন লাগুক কান্ধের বুলি ত্ৰিশূল লিউক চােরে। গলার সাপ গরুড়ে খাউক যেমন ভাণ্ডাল মোরে । ছিাড়িয়া পড়ােক হাড়ের মালা, প'ড়ে ভাঙ্গুক লাউ । কপালের তিলক চন্দ্র তারে গিলুক রাউ।” ९ि४९ ।। বঙ্গীয় প্রাচীন কাব্যগুলির কয়েকটীির নির্দিষ্ট ভাব কিরূপে এক কাব্য হইতে অন্য কাব্যে অপহৃত হইয়া বিকাশ পাইয়াছে, তাহা বিজয়গুপ্তের পদ্মাপুরাণে লক্ষিত হইবে ; আমরা ভারতচন্দ্রের “अन अन अनशू4 बलिश। নাচেন শঙ্কর ভাবে ঢলিয়া । इब्रिस अदर्भ अलग अल । न८5न काङ्क अष्ट उt * ইত্যাদি পড়িয়া ভারতচন্দ্রের ছন্দ-গৌরবের কতই সুখ্যাতি করিয়াছি। এইরূপ ছন্দে ভারতচন্ত্রের বহু পূর্বে কবি বিজয়গুপ্ত শিব-নৃত্য বর্ণনা করিয়াছিলেন,- “জগত মোহন শিবের দাস । সঙ্গে নাচে শিবের ভূত পিশাচ । রঙ্গে নেহরিয়া গৌরীর মুখ। आt5ान्न भशाप्रब भनएठ cकोठूक। श८िऊ ८९cि ब्रत्र । নন্দী মহাকাল বাজায় মৃদঙ্গে ৷ दिशाई नit5 6 शtडर्ड बांध समि । হাতেতে তালি দিয়া রে মুখেতে গীত গাহে ।
