পাতা:বঙ্গভাষা ও সাহিত্য - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৯২ বঙ্গভাষা ও সাহিত্য করিয়াছেন, জগদানন্দ সেই শ্রেণীর কবি-সম্প্রদায়ের মধ্যে উচ্চ স্থান অধিকার করিবেন, সন্দেহ নাই। হৃদয়ের অন্তঃপুরে যে কবিতার নিভৃত স্থান এ কবিতা সে শ্রেণীর নহে ;-শুধু ললিত শব্দপ্ৰহেলিকায় শ্রুতিকে অব্যক্ত সুখদান করাই, এ ভাবের কবিতার চরম লক্ষ্য ; কিন্তু যমক অলঙ্কার ও ‘ম-কার, ‘ল’-কারের নিবিড় সমাবেশেই যে সর্বদা শ্রুতিসুখকর পদ হইতে পারে, জগদানন্দের পদ পড়িয়া DBDBD DBDDB DBB DDD SS DDDBB BBBDD S ByiiiBBD BDuDiBg DBB BDBD YDDBBBD পদরাশি শ্রুতিকে সুখদান না করিয়া অনেক স্থলে পীড়ন করে। কিন্তু একথা অবশ্য স্বীকাৰ্য্য যে, এই কবি স্থানে স্থানে জয়দেবের মত সুন্দর শব্দ গ্ৰন্থনে সমর্থ হইয়াছেন। আমরা জগদানন্দের সম্বন্ধে আর একটি বিষয় উল্লেখ করা বিশেষ প্রয়োজন মনে করি। এই কবি ভাবী কবিগণের সাহায্যাৰ্থ একটি যমক-অলঙ্কারের ধারা রচনা আরম্ভ করিয়াছিলেন ; তৰ্দ্ধারা KDDD DD BDSDKBBO S BDBDBD DBDBDD BB BBBD DB LBD S DBBD BBDD DDBBDBD দীক্ষিত হন নাই। তিনি শ্রমে গলদঘৰ্ম্ম হইয়া কবিতা রচনা শিক্ষা করিয়াছিলেন, এবং তদ্বিষয়ক একটি প্ৰণালী লিপিবদ্ধ করিয়া ভাবী কবিগণের জন্য পন্থা নিরূপণের প্রয়াসী হইয়াছিলেন । “জগদানন্দের খসড়া” ললিত শব্দের বিপণি বলিয়া উল্লেখ করা যায়, পাঠক খসড়া খানি পাঠ করিলে জগদানন্দের কবিতার গুহাতত্ত্ব অবগত হইবেন । ইহা প্ৰাচীন রীতি অনুসারে বঙ্গীয় ভাষায় অলঙ্কারশাস্ত্র সঙ্কলনের প্রথম ও শেষ চেষ্টা। আমরা জগদানন্দের স্বহস্তে লিখিত খসড়া হইতে কিছু প্ৰতিলিপির ছবি পাঠকগণকে উপহার দিতেছি। বংশীবাদকনেবল পিতা ছকড়ি চট্টোপাধ্যায় পাটুলীনিবাসী ছিলেন, কিন্তু মহাপ্রভুর আদেশে নবদ্বীপে আসিয়া বাস করেন। ১৪০৬ শকে (১৪৯৪ খৃঃ অব্দ) চৈত্র মাসে পূর্ণিমা-দিনে বংশীবদন ভূমিষ্ঠ হন। তিনি বিদ্বগ্রামে শ্ৰীগৌরাঙ্গ মূৰ্ত্তি ও নবদ্বীপে “প্ৰাণবল্লভ' নামে এক বিগ্ৰহ প্রতিষ্ঠিত করেন। তঁহার দুই পুত্ৰ, চৈতন্য ও নিত্যানন্দ। পদাবলী ব্যতীত বংশীবদন “দীপান্বিতা” নামক (यक थॉनि भूथ कांता थ१शन कtद्धन । বংশীবদনের পৌত্র (চৈতন্য দাসের পুত্র ) ব্রামচন্দ্ৰক একজন বিখ্যাত পদকৰ্ত্তা। ইনি ১৪৫৬ BDSSDDB0 KSSDKKKK DBDDBD DD DD HBBD SDDDSS ED BDDB BDBDDDDBDB অপ্রকট হন। রামচন্দ্ৰ জাহ্নবীদেবীর শিস্য ছিলেন ; ইনি বুধারীর সন্নিকটস্থ রাধানগরে বাস করেন। রাধানগরের নিকট বাঘনাপাড়ায়ও ইহার আর এক বাটী ছিল। রামচন্দ্রের কনিষ্ঠ ভ্রাতা শচীনন্দন দাস একজন পদকৰ্ত্তা। তিনি 'গৌরাঙ্গবিজয়’ নামক কাব্য প্রণয়ন করেন। বংশীবদনের বংশধর মহামহোপাধ্যায় ভাগবতকুমার শাস্ত্রী এম, এ এখন বঙ্গীয় সুধীসমাজের মুখ উজ্জ্বল कब्रिां छांछन ।