SV) Vabar दश्रद्धांय ७ जtश्उिJ ব্যাপার ছিল। আমরা বৌদ্ধ-হিন্দুযুগ অধ্যায়ন্তর্গত গোবিন্দচন্দ্রর গানেও গোবিন্দচন্দ্রের , সন্ন্যাসোপলক্ষে তাহার কেশচ্ছেদ ব্যাপারে একান্ত শোকাকুলা রাণীবর্গের মুখে “কার বোলে মহারাজা মুড়াইল কেশ” প্ৰভৃতি কাতরোক্তি শুনিয়াছি। বৌদ্ধযুগের কিছু কিছু চিন্তু বৈষ্ণবযুগের ভাষায় পাওয়া যায়। হরিদাসকে প্রলুব্ধ করিয়া বৰ্ণনাKBBD SEBDDDBDBiSS D KD BDS DD DBBBD DBDBBDBDBB কথা স্মরণ করাইয়া দেয়। গোফা শব্দ বৌদ্ধদিগের, উহাও চৈতন্যভাগবত, গোবিন্দদাসের কড়চা প্ৰভৃতি পুস্তকে অনেক স্থলে পাওয়া যায়। আর একটি শব্দ “পাষণ্ডী” ; ইহা বৌদ্ধগণ অন্য ধৰ্ম্মাবলম্বীদিগের প্রতি ব্যবহার করিতেন, হিন্দুর “ম্নোিচ্ছ।” মুসলমানের “কাফের”, শ্ৰীষ্টানের “infidel” যে অর্থে ব্যবহৃত হয়, বৌদ্ধগণও “পাষণ্ডী” শব্দ সেই অর্থেই esD DBBBSiSiDYTDBDBD DBDyuBBDSuDBDBBDLD Dtttu Bz DDBD DDBDS DD পাষণ্ড বংসেয়ুসবে তে সয়মঞ্চ ভাবমুদ্ধিন চ ইচ্ছতি।” ( দেবগণের প্রিয় প্রিয়দর্শী ) ( অশোকের নামান্তর) রাজা এই ইচ্ছা করেন যে, পাষণ্ড (বৌদ্ধধৰ্ম্মে আস্থাশূন্য ব্যক্তিগণও ) যেন সৰ্ব্বত্র নিরাপদে বাস করেন। বৈষ্ণবগণ এই শব্দ বৌদ্ধদিগের নিকট হইতে ধার করিয়া বিধৰ্ম্মীদিগের প্রতি প্রয়োগ করিতেন। বৈষ্ণব অধ্যায়ে প্রসঙ্গতঃ এখানে আমরা “সুবুদ্ধিরায়” সম্বন্ধে একটা কথা বলিব । “সুবুদ্ধিরায়” “গৌড়ের অধিকারী” বলিয়া মুদ্রিত চৈতন্যচরিতামৃতের মধ্যখণ্ডের ২৫ অধ্যায়ে উল্লিখিত দেখা যায়, এইজন্য ঐতিহাসিক রাজ্যে এই অজ্ঞাত “গৌড়াধিপ” মহাশয়ের জন্যে তদন্ত হয়। কিন্তু ঐতিহাসিকগণ ইহার কোনও খোজ পান নাই ; আমার নিকট দুইশত বৎসরের অধিক প্ৰাচীন যে হস্তলিখিত চৈতন্যচরিতামৃত আছে তাহাতে“পূর্বে যবে সুবুদ্ধিরায় গৌড় অধিকারী” স্থলে-"পূৰ্ব্বে যবে সুবুদ্ধিরায় ছিল অধিকারী" এই পাঠ দৃষ্ট হয় ; DD BDD BDD DDD BDBDLLD DDBBBD DDBDBD BBDB D DBDBD DDS রাজের স্বহস্তে-লিখিত চৈতন্যচরিতামৃতও রক্ষিত বলিয়া প্রচারিত হইতেছে, তখন এবিষয়টির সহজে भौगां९ला दछेस्ट श्राद्ध । আমরা এখন “সংস্কারযুগের” সন্নিকটবৰ্ত্তী হইতেছি। বৈষ্ণবযুগের অমৃতময় গীতি বঙ্গসাহিত্যের সৰ্ব্বাপেক্ষা গৌরব ও আদরের জিনিষ। যে দেবরূপী মানুষ বৰ্ত্তমানকে অতীতের কঠোর শাসন DBBDBD BBD D DDBDB BDBYS BDBBDDS KDB D DBBD DDD SBDDD S DD BB DBDBBBBDYSDBDD BB অশ্রুবিন্দুতে প্ৰতিভাত হইয়া এক যুগের বঙ্গসাহিত্য মণির ন্যায় সুন্দর হইয়া রহিয়াছে, সেই চৈতন্যপ্রভুর পবিত্র নামাঙ্কিত যুগ আমরা গভীর শ্রদ্ধা সহকারে এই খানে সমাপন করিতেছি। বৌদ্ধযুগের নিদর্শন। সুবুদ্ধি রায় । সাহিত্যে নবযুগ।
