পাতা:বঙ্গভাষা ও সাহিত্য - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৪৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अदाल-भांश 8ტ°l भ८ग्नद्र 5द्र° 6मब्र (की निद्र । যাহার কারণে দেখি জগৎ সংসার ৷ শিব শিবা বন্দি গাই ফুলেশ্বরী নদী। যার জলে তৃষ্ণা দূর করি নিরবধি ৷ k 关 বিধিমতে প্ৰণাম করি সকলের পায় । পিতার আদেশে চন্দ্র রামায়ণ গায় ৷ >k 本 k সুলোচনা মাতা বন্দি দ্বিজবংশী পিতা । যার কাছে শুনিয়াছি পুরাণের কথা । উদ্ধৃত কবিতার “যোড়” শব্দের সঙ্গে “দুবা” শব্দেব মিল দেওয়া হইয়াছে। ইহা কবির छूठे-थशाश নহে। ময়মনসিংহ প্রভৃতি অঞ্চলে এখনও “ঘোড়” শব্দ “যুড়” এইরূপে উচ্চারিত হইয়া থাকে। চন্দ্রাবতীর জীবন একটি বিয়ােগান্ত কাব্য। ইনি পাটওয়ারী গ্রামে যে পাঠশালায় পড়িতেন। সেই পাঠশালায় জয়চন্দ্ৰ নামক এক ব্ৰাহ্মণ বালকও পড়িতেন। বাল্যাবধি ইহঁরা পরস্পরের গ্ৰতি অনুৰুক্তি ছিলেন , ইহঁতৰ\ পরস্পত্ত্বি প্ৰতিযোগিত\ কৰন্তু) কৰন্ত\ དོ་གདོ་ཤང་། རྩ་བ་༥, བ༽རུ་ N་སུ། ཨེ་ཤ་ཅུང་༽ད་ན་ বংশীদাসের অনুমতিক্রমে ইহঁদের পরিণয় স্থিৰীকৃত হয় । চপলমতি জয়চন্দ্ৰ ইহঁ\ৰ মধ্যে অকস্ম\২ একটি মুসলমানযুবতীর প্রণয়ে পড়িয়া ইসলামধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করেন। এই সংবাদ বংশীদাসের পরিবারে বজের মত পতিত হইল। মূৰ্ত্তিময়ী শুচি স্বরূপ। চন্দ্রাবতী ইহঁ।ার পর আর বিবাহ করিলেন না,-যদিও এই গুণশালিনী রমণীর পাণিগ্রহণের জন্য যোগ্য বরের কোন অভাব ছিল না। জয়চন্দ্র কয়েক বৎসরের মধ্যে অনুতাপদগ্ধ হইয়া চন্দ্রাবতীর সঙ্গে দেখা করিবার জন্য একখানি পত্র লিখেন । পিতার অনুমতিক্রমে চন্দ্রাবতী সেই পত্রের ভদ্রতার সহিত উত্তর প্রদান করেন, কিন্তু জয়চন্দ্র ऊँiश्लू नश्डि সাক্ষাৎকারের জন্য যে অনুমতি চাহিয়া পত্র লিখিয়াছিলেন, সে অনুমতি তঁাহাকে দেওয়া হইল না । বংশীদাস কন্যার ধ্যানধারণার জন্য একটি শিবমন্দির প্রস্তুত করিয়া দিয়াছিলেন, আজন্মকুমারী চন্দ্ৰা ফুলেশ্বরীর তীরে সেই মন্দিরেই অনেক সময় কাটাইতেন। একদিন জয়চন্দ্র উন্মত্তের ন্যায় পাটওয়ারী গ্রামে উপস্থিত হইয়া সেই মন্দিরে প্রবেশের চেষ্টা করিলেন, কিন্তু চন্দ্ৰা দ্বার খুলিলেন না। সেই শিবমন্দিরের প্রাঙ্গণে রক্তবর্ণ সন্ধ্যামালতী ফুটিয়াছিল, ङॉश নিংড়াইয়া সেই আরক্ত রসদ্বারা মন্দিরের গাত্রে জয়চন্দ্র একটি কবিতা লিখিয়া ফুলেশ্বরীতে আত্মবিসর্জন করিলেন। চন্দ্ৰা সংযতব্ৰত ধরিয়া জীবন কাটাইয়া ছিলেন ; আজন্মের সাধনার ধনকে মন্দিরে প্রবেশ করিতে দিলেন না, ফুলেশ্বরীর জলে হারাইয়া ফেলিলেন, সেই শোক অসহ্য হইল। চন্দ্ৰা ইহার অল্পপরেই শিবারাধনায় বসিয়া