কাব্যশাখা GNS নাম করিতে ইংরেজগণ যেরূপ লজ্জা বোধ করেন, এইসব কাব্যপ্ৰণেতৃগণের নাম করিতে আমাদের তেমনই লজ্জা হয়। কিন্তু ইহারা মধ্যে মধ্যে ভারতচন্দ্ৰ অপেক্ষাও উৎকৃষ্টতর ব্রিাপিচাতুৰ্য্যের পরিচয় দিয়াছেন, আমরা সেই ছাচে ঢালা ভাষার কিছু নমুনা দেখাইয়া ক্ষান্ত হইব । दन&-याशंभन,-'श्भिाख् श्शेल BBDB BD BBDBD S DDD DDD DDSD DBBD BBDBB S BB BBD DDB পাঠাইল দূত। আঞ্জামাত্ৰ চলিলেক মলয়| মারুত ৷ বায়ু মুখে শুনি বসন্তের আগমন। সুসজ্জা করিলা যত পুপ সেনাগণ। কেতিক করাত করে করিয়া ধারণ। দন্তে দাঁড়াইল হৈয়া প্ৰফুল্ল বদন। শূলহন্তে করি শীঘ্ৰ সাজিল চম্পক। অৰ্দ্ধচন্দ্ৰ বাণ ধরি ধাইলেক বক ৷ গোলার সেটতি পুষ্প সোনার প্রধান। প্রশ্নটিত হৈয়া দোহে হৈল KStSS SKBDBKKS EDBDY Bt DS00K SS DDD D DDBD S BB DBBu S BDK SS BBDBD BDDD DBBO DBB BBBBSS SBD D DBD DBDBBK DDDLD BDuDSS KBDD DBD BBD DB B S SDBDBS BDDBDB DD DDB DiDS প্ৰায়। সরোরুহ ঢাল হয়ে ভাসিল জীবনে। এইরূপে সজা কৈল পুষ্প সেনাগণে । মলয়ার মুখে শুনি রাজ আগমন । অগ্রগণ্য সেনাপতি সাজিল মদন ॥ ৭ারাসনে সন্ধান করিয়া পঞ্চশর। বিরহী নাশিতে বীর চলিল সত্বর । কোকিল ভ্ৰমরে ডাকি কহিল মদন ॥ দেখ রাজ্যে বিরাহিণী আছে কোন জন। প্ৰতি ঘরে ঘরে গিয়া দেহ সমাচার। uB S BDBD BD DBKK DDmS S SBB DmB DD DBY DDBBS S BB D DBD DD DD BD S S BDOS পেয়ে দুই সেনা করিল গমন। রমণীমণ্ডলে আসি দিল দরশন। প্ৰথমে কোকিল গিয়া বসি বৃক্ষোপরে। রাজআজ্ঞা জানাইল নিজ কুহুস্বরে। পতি সঙ্গে রঙ্গে ছিল যতেক যুবতী। শব্দ শুনি করি তারা দিল শীঘ্ৰগতি ৷ প্ৰথমে চুম্বন দিল প্ৰণামি রাজার। হাস্ত পরিহাস দিল বাজে জমা আর ॥”—কালীকৃষ্ণ দাসের কামিনীকুমার। মধ্যে মধ্যে অশ্লীলতার জন্য বাকী অংশের অনেক স্থল বিশেষ সুন্দর হইলেও উঠাইতে পারিলাম না । বসন্তরাজার রাজধানীর একটা সমগ্র সুন্দর চিত্ৰপট প্রদত্ত হইয়াছে, তাহাতে রাজাগণের অধিকারে শাসন ও কর আদায়ের জন্য যে সব কৌশল অবলম্বিত হয়, তাহার কিছু বাদ পড়ে নাই। কবির হস্ত বেশ নিপুণ, সুসঙ্গতভাবে হউক, অসঙ্গতভাবে হউক, তাহা পরিপক্ক হইয়াছে স্বীকার করিতে হইবে, কিন্তু তাহার অবাধ লালসা ও অসংযত ভাযায় শীল তার অভাব লক্ষ্য করিয়া তাহাকে ন্যায্য প্ৰশংসাটুকু দিতেও ইচ্ছা হয় না। অপর দুইখানি কাব্যসম্বন্ধেও এই সমালোচনা অনেকাংশে প্রযুক্ত হইতে পারে। কিন্তু বিদ্যাসুন্দরাদি কাব্য ও আলওয়াল কবির পদ্মাবতী ছাড়া বঙ্গদেশের এক প্ৰান্তে আর তিনখানি কাব্য রচিত হইয়াছিল। ইহাদের রচকগণ বিক্রমপুরবাসী ও এক পরিবারভুক্ত। জয়নারায়ণ সেন ও তাহার বিদুষী ভ্রাতুষ্পপুত্রী আনন্দ ময়ী দেবী উভয়ে মিলিয়া ১৭৭২ খৃঃ অব্দে ‘হরিলীলা' নামক কাব্য রচনা করেন। ভারতচন্দ্রের বিদ্যা সুন্দর রচনার ২০ বৎসর পরে এই কাব্য রচিত হয়। এই কাব্য রচনার পূর্বে রামগতি সেন “মায়া তিমিরচন্দ্ৰিকা’ রচনা করিয়াছিলেন, ও পূর্বোক্ত দুই কাব্যের রচনার পরে জয়নারায়ণকর্তৃক 'চঞ্জী Wりも ठिनश्रुनि अंश् ।
