পাতা:বঙ্গভাষা ও সাহিত্য - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ကျဲ့f\၅-ရ†နျ (t: & পূর্বে) সমাপ্ত হয়। রসময়দাসকৃত একঘেয়ে পয়ার ছন্দের অনুবাদে মূল গীতগোবিন্দের পদলালিত্যের চিহ্ন উপলব্ধি হয় না, তথাপি উহা বেশ প্রাঞ্জল ও শ্রুতিমধুর। প্ৰথমাংশ হইতে একটু উদ্ধৃত করিতেছি, পাঠক “মেযৈমে দুরমম্বরং” স্মরণ করিতে করিতে পাঠ করুন ; -“মেঘ আচ্ছাদিলা সব গগনমণ্ডলে। মেঘাবৃত চন্দ্ৰম হইয়াছে সেই কালে। বনভূমি তমালের বর্ণ সৰ্ব্ব স্থানে। শ্যাম হইয়াছে কেহো নাহি জানে। যদি বল মানুষ্যের গমনাগমনে। যেমনে চলিবে তার DD BDDBBDSS SBBBB BDDDDD DDD DD DBB S D BBDB DDD SDDD BBDB S BDBDBBD BBDD BBB চলে দুইজন। প্ৰতি কুঞ্জে কুঞ্জলীলা করে দুইজন। অধ্ব কুঞ্জ লক্ষ্য করি নানা লীলা করে। চলিলেন বৃন্দাবনে স্বচ্ছন্দে বিহারে । প্রিয়া মিলনের ইচ্ছা জানি সেইকালে। মেঘ আচ্ছাদিল গগনমণ্ডলে ।” গিরিধির যথাসস্তাষ সুন্দরভাবে জয়দেবকৃত গীতিগুলির মনোহারিত্বে বাঙ্গালা ভাষায় প্ৰতিভাত করিয়াছেন ; গীতগোবিন্দের এই অনুবাদে কেবল অনুস্বার বিসর্কগুলি নাই, কিন্তু শব্দের মিষ্টত্ব বেশ বজায় আছে ; চতুর বাঙ্গালী লেখক, বঙ্গভাষাকে কতদূর সংস্কৃতের মত করা যায়, তাহা দক্ষ লিপিকৌশলের সহিত প্ৰমাণিত করিয়াছেন। আমরা কয়েকটি স্থল উদ্ধৃত করিলাম ;- (১) “তবদন্ত অগ্রে ধরণীর রয়, যেন চন্দ্ৰে লীন কলঙ্ক হয়, জয় জগদীশ হরি অদ্ভুত শূকররূপ ধারি। হিরণ্যকশিপু ধরিয়া করে, দলিলে ভূঙ্গের মত নখরে, জয় জগদীশ হরি, অদ্ভুত নরহরি রূপ ধারি।” (২) “এ সখি সুন্দরী যুবতী জনে হরি, নাচত কত প্রকার। পবনে লবঙ্গলতা, মৃদু বিচলিত, শীতল গন্ধ বহায়। কুহু কুহু করি, কোকিলাকুল কৃজিত, কুঞ্জে ভ্রমরীগণ গায়। বকুল ফুলে মধু পিয়ে মধুকরগণ, তাহে লম্বিত তরুডাল। পতি দূরে যার, তার প্রতি মনােরথ, মনমথনে হয় কাল। মৃগমদ গন্ধে, তমাল পল্লব, ব্যাপিত হইল সুবাস। যুৱজন হৃদয় বিদারিতে, কামের নখ কিবা হইল পলাশ। মদন নৃপের ছত্ৰ হেম-নিৰ্ম্মিত কি নাগেশ্বর ফুল। শিলীমুখসদৃশ বাণ নিরমাওল, পাটলী ফুল অতুল। দেখি বিলক্ষণ, জগত ফুল ছল তরুণ করুণ কিয়ে হাসে। কেতকী কর সদৃশ করি নিরমিল বিরহী বিদারণ আশে ৷” (৩) “যমুনাতীরে মন্দ বহে মারুত, তাহাতে বসিয়া যুবরাজ। কর অভিসার, DB DD DS DD DDDDDEKS গমনে বিলম্বন, না করু। নিতস্বিনী, চল চল প্ৰাণনাথ পাশে ॥ তুয়া নিজ নাম, শ্যাম করি সঙ্কেত, বাজায় মুরলী মৃদুভাষে।। তুয়া তনু পরশি, ধূলিরেণু উড়ত, তাহে পুনঃ পুনঃ প্ৰশংসে। উড়াইতে পক্ষী, বৃক্ষদল বিচলিতে তুয়া আগমন হেন মানে। দ্রুতগতি শেষ করত, পুন: চমকই, নিয়খত তুয়া পথপানে। শবদ অধীর, নূপুর দূরে, রিপুর সদৃশ রতিরঙ্গে। অতিতমপুঞ্জ, কুঞ্জবনে সখি চল, নীল ওড়নি। নেহ অঙ্গে ৷” এখন আমরা আর একখানি পুস্তকের উল্লেখ করিয়া কাব্য-শাখার উপসংহার করিব, এই পুস্তকের নাম ‘গঙ্গা ভক্তিতরঙ্গিণী’। ‘গঙ্গাভক্তিতরঙ্গিণী-লেখক দুর্গাপ্ৰসাদ মুখোপাধ্যায় কৃষ্ণনগরান্তর্গত উলাগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন; ইহার পিতার নাম আত্মারাম মুখোপাধ্যায় ও মাতার নাম অরুন্ধতী। অনুমান ১০০ বৎসর পূর্বে 'গঙ্গা ভক্তি BDBE BDB BD S BB BBDD BDBDBBBBB BDDDB DBD DDD DDDD DDD शैऊt*iदिgनाद्र ऊ ठूदान । १त्रडलिंडब्रनिों ।