পাতা:বঙ্গমহিলা (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র, ا كانتاج لا[ •iझैौक] . २१S পাওয়া যায়। তাহারা তাহাদের কটুক্তি ও কুব্যবহারে সংসারকে নরকতুল্য করিয়া তুলেন। অনেক স্ত্রীলোক, সন্তানদিগের প্রতি যেরূপু ব্যবহার করেন, তাহা দেখিলে বাস্তবিক হুঃখ হয়। সন্তান কোন সামান্স দোষ করিলে, কোন কোন মাতা অতি নির্দয়রাপে তাহার প্রতি ব্যবহার করিয়া থাকেন। বালক বালিকা মাতার আদেশ অবহেল করিয়া দোঁড়াদৌড়ি করিতে করিতে পড়িয়া গেলে, কেছ কেহ তুহোদিগকে সাজ্জ্বন না করিয়া “ বেশ হইয়াছে ” “খুব হইয়াছে’ বলিয়া গালি দেন । এরূপ করিলে বালক বালিকণর মনে কিরূপ নিৰ্ব্বেদ উপস্থিত হয় তাহা বিবেচনা করা উচিত । বস্তুতঃ বালক বান্ত্রিকাদিগকে কিরূপে সাত্বনা করিতে হয়, কিরূপে তাহাদের দোষ সংশোধন করিতে হয়, তাহণ অনেক পিতামাত ভালরূপে জানেন না। এছার অপেক্ষ মিষ্ট-ভৎসনায় বালক বালিকার যে অধিকতর শাসিত হয়, তাহা তাহারণ অবগত নহেন ! বস্তুতঃ কর্কশ, গৰ্ব্বিত, কোপনস্বভাব, তীব্ররসন না হইয়া যদি লোকে ধৈর্যশীল ও মিষ্টভাষী হয়, তাহা হইলে পরিবারের মধ্যে শান্তি ও কুশল সৰ্ব্বদা বিরাজ করে। কোন এক সমুচিত্র গৃহস্থকে বহু পরিবার লইয়। নিৰ্ব্বিবাদে কালযাপন করিতে দেখিয়া জিজ্ঞাসা করেন, তিনি কিরূপে এত বিভিন্ন প্রকৃতির লোক একত্র শান্ত রাখিয়াছেন। গৃহস্থ তিনটা কথায় সম্রাটের প্রশ্নের উত্তর করেন, সহিষ্ণুতা, সহিষ্ণুতা, সহিষ্ণুতা। ফলতঃ, সকলে আত্মসংযম সৰ্ব্বেপরি বাক্যসংযম করিতে পারিলে, কোপনস্বভাব না হইয়া মিষ্টভাষী হইতে পারিলে সংসারে সুখের সীমা থাকে না। বিশ্ববিদ্যালয়ে স্ত্রীলোকদিগের পরীক্ষণ । কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভ্যগণ র্তাহাদিগের গত অধিৰেশনে এতদেশীয় স্ত্রীলোকদিগের জ্ঞানোন্নতি সম্বন্ধে একটা উপায় ৰিধান করিয়াছেন । উrহার নিয়ম করিয়াছেন যে, এদেশীয়