शर्छ छद्रव १ A. যোগ্য হইতে পারে না, তথাপি আমি ভোলানাথকে ক্ষমা করিয়াছিলাম। সেইবার | “সেইরূপ:শিক্ষাপ্রাপ্ত হইয়াও ভোলানাথের চৈতন্য হয় নাই, ভোলানাথ আজঃ কাল বড় বড় বিষয়েও আমার অবাধ্য হইতেছেন, অতএব ভোলানাথকে অগ্নি, অধিক দিন আমি পদস্থ স্থাখিতে পারিব কি না, তাহাই চিন্তা করিতেছি। { ভোলানাথকে বিদায় দিতে অবশ্য আমার কষ্ট হইবে, তাহাও আমি বুঝতেছি । কিন্তু বিষয়কাৰ্য্যে অবহেলা এবং আমার নিকট অবাধ্যত এই দুই অপ", রাধের বিচার ক্ষরিবার সময় দুঃখিত।-চিত্তে সে কষ্ট আমাকে ভুলিতে হুইবে, তাহাই আমি ভাবিতেছি ।” রাণী আরও কিছু বলতেন, কিন্তু একটী ভদ্রলোক অযাচিতভাবে মধ্যदलैंौ श्व भडश भिtणन cय, शूनाऊन কৰ্ম্মচারীকে শীঘ্র অবসর দেওয়া আপনার ন্যায় বুদ্ধিমতী ভূম্যধিকারিণীর পক্ষে কতদূর সঙ্গত, আমার অনুরোধে সেই বিষয়টি আপনি আর একবার উত্তমরূপে বিবেচনা করিয়া দেখিবেন। রসময় এই সময় একবার চিকের দিকে সন্তুষ্ণ নয়ন নিক্ষেপ করিলেন । দ্বাণী পদ্মাবতী সেই সাগ্ৰহ দৃষ্টিপাতের তাৎপৰ্য্য ঘুষিতে পারিলেন। মধ্যস্থ ভদ্রণ লোকের অনুরোধের উত্তরে তিনি বললেন, “আপনার পরামর্শ আমি গ্ৰহণ করিলাম ; আর একৰ।ার বিবেচনা করিয়া দেখিব। আগামী চৈত্রমাসের মধ্যে ভোলানাথ যদি আলস্যত্যাগ করিয়া দস্তুরমত বিষয়-কাৰ্য্যে মনোৰোগী হন, তাহা হইলে তোলানাথকে আমি আর একবার ক্ষমা কম্বি।” : ; ভোলানাখ নিন্তব্ধ হইয়া ঐ সকল কথা শ্ৰবণ করিতেছিলেন, একটাওঁ উত্তর দান করেন নাই, আর একবার ক্ষমা পাইবোনু, রাণীর মুখে ঐ কথা শুনিয়া শীঘ্র শীঘ্ৰ গাত্ৰোখান করিলেন। দুর্গা-পূজায় যাহা হইয়াছিল, উপস্থিত। ভদ্রলোকেরা তাহার বিশেষ বৃত্তান্ত জানেন না, সেই কথাগুলি সেই মজলীলে । প্রকাশ করিয়া দেওয়া ভোলানাথের ইচ্ছা হইয়াছিল; কিসে ভোলানাখ অবাধ্য, পূজার ব্যবস্থার কথা প্ৰকাশ করিলেই ভদ্রলোকেরা তাহা বুঝতে পরিবেন, অতএব তাহাঁই বুঝাইয়া দেওয়া তোলানাথের মৎলব। গাজোখান । করিয়া ভোলানাথ সেই কথা উত্থাপন করিবার উপক্ৰম করিতেছিলেন, হঠাৎ কে যেন তাঁহাকে নিষেধ করিল। তঁহার মন তখন অন্যদিকের্ণফছিল, রসময়ের দিকে । চাহিতে চাহিতে চঞ্চলচরণ সভাগৃহ হইতে তিনি বাহির হইয়া গেলেন।
