at as Vy N) গ্নয়াবতীর গৃহেও হইতে পারে, ক্ষীরোদ্দকুমারীর গৃহেও হইতে পারে ; আরও যাহারা যাহান্না ঐ ভাবে ঐ পথে আইসে, তাহদের গৃহেও হইতে পারে। আদর্শানুরূপ প্ৰতিলিপি হয়, তাহার অন্যথা হইতে পারে 孔;(四<忆可 °弯叫协 হয়, প্ৰতিলিপি সেখানে অগ্ৰাহ হইয়া যায়। বঙ্গের নারী-সংসারা-হিন্দুর নারী-সংসার অনেক প্রকাতেই ভঙ্গ হইয়া যাইতেছে। সংসার হইতে পৃথক থাকিবার ইচ্ছা, স্বাধীনতা লাভ করিবার ইচ্ছা, পতির উপর কর্তৃত্ব করিবার ইচ্ছা, গৃহকাৰ্য্য পরিত্যাগ করিবার ইচ্ছা, নিত্য নূতন নুতন ভোগবিলাসের ইচ্ছা, নারীগণের এই সকল ইচ্ছাতেই হিন্দুপরিবারের সুশৃঙ্খলা বিনষ্ট হইতেছে। স্বধৰ্ম্মত্যাগ করিয়া ভিন্নধৰ্ম্ম-গ্রহণে উন্মত্ত হুইয়া পুরুষের স্ব স্ব রমণীগণকে সেই পথে লইয়া গিয়া স্বতন্ত্র থাকিতেছেন, ইহাতেও হিন্দুর নারী-সংসার বিলক্ষণ আঘাত পাইতেছে। বৈদেশিক ব্যবহারের অনুকরণপ্ৰবৃত্তি আর একটি প্রধান কারণ। সাহেবলোকেরা সর্বপ্রকারে বিবিলোকের বাধ্য। কি করিলে কি হয়, তাহা বিবেচনা করিবার অগ্ৰে স্ত্রীলোকের কথায় কাৰ্য্য করিতে প্ৰবৃত্ত হইলে অনেক স্থলে অনর্থ ঘটে, শাস্ত্ৰে, ইতিহাসে ও গল্পে ইহার অনেক দৃষ্টান্ত আছে; নববঙ্গযুবকেরা সে সকল না দেখিয়াই-না বুঝিয়াই-ফলাফল চিন্তা না করিয়াই, কেবল সােহবের অনুকরণে স্ত্রীবাধ্য হইতে অনুরাগী হইতেছেন, লোকে স্ত্ৰৈণ বলে, সে কথায় বধির হইতেছেন, দিন দিন এই রোগ সংক্রামক হইয়া উঠিতেছে। স্ত্রীর কথা একবারেই শুনিতে হইবে না, কিম্বা সকল কথাই শুনিতে হইবে, আমাদের পুরাণাদি শাস্ত্রের কোন স্থানেই এরূপ উপদেশ নাই ; শাস্ত্রের প্রতি অনাদর হওয়াতেই নানা প্রকার অনর্থকর ব্যাপারের সুন্ত্রপাত হইতেছে। স্ত্রীলোেকর স্বাধীনপ্রবৃত্তি আমাদের সমাজের উপযোগিনী হইতে পারে না। অথচ এখনকার স্ত্রীলোকেরা তাহাই ভালবাসে। সে ভালবাসা দুই পক্ষেই সমান। পুরুষেরা মনে করেন, নারীগণকে স্বাধীন করিতে পারিলে বাহান্থীলাভ হইবে, আমোদেরও জমাটবাঁধিবে । নারীগণ স্বাধীনতা ভালবাসেন কেন, তাহার অনেকগুলি কারণ । ’ ९नाबद्र अनक७नि दकन यूब्रिां शांत्र। शब्जा ब्रांथिrड श्व मां, 6वांग ब्रांशिष्ड श्व ना, काशइ७ यौन श्वा থাকিতে হয় না, খোলা বাতাসে বিহার করা হয়, বন্ধুগণের সহিত উদ্যান
