পাতা:বঙ্গরহস্য - ভূবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৪৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"افق : * ** ত সব ? অনেক দিন তোমাকে দেখি নাই, হচ্চে কেমন ? বাহিরের কাজকৰ্ম্ম চলবে কেমন?” ” - ন্যস্ত গ্ৰহণ করিয়া নুতন ভট্টাচাৰ্য্য উত্তর করিলেন, “চলুচে ত চলচে, কিন্তু । बांलांब्रbों छड़ी भगा।” বাবু সেই নুতন ভট্টাচাৰ্য্যকে পূর্বে একবারও দেখেন নাই। ভট্টাচার্যের উপাধি তৰ্কবাগীশু, এইমাত্র পরিচয় পাইয়া, সমাদরে অভ্যর্থনা করিয়া, তিনি ? তঁহাকে বসাইলেন নীলাম্বরবাৰু তর্কবাগীশকে প্ৰণাম করিলেন, তর্কবাগীশ ཀྱི་ অভ্যাসমত আশীব্বাদ করিতে ভুলিলেন না। দুটী একটী অশুদ্ধ শ্লোক আবৃত্তি করিয়া তর্কবাগীশ মহাশয় গৃহস্বামীর সন্তোধ : জন্মাইলেন। কোন বড়লোকের নিকটে নূতন উপস্থিত হইলে ভট্টাচাৰ্য্যেরা । যেরূপ সদালাপ করেন, এই ভট্টাচাৰ্য্যটীও পুরন্দরবাবুর সহিত সেইরূপ সদালাপ | করিলেন, সঙ্গে সঙ্গে তোষামোদবাক্য থাকে, ভট্টাচাৰ্য্যের রসনা সেরূপ বাক্য- . বর্ষণেও কৃপণ হইল না। কি অভিপ্ৰায়ে আগমন, বাবুর এই প্রশ্নে ভট্টাচাৰ্য্য উত্তর - করিলেন, “নাম শুনিয়া আসিয়াছি। আপনি দাতা, ভোক্তা, ধাৰ্ম্মিক, আপনার কাছে আমার একটা প্রার্থনা আছে। পুত্রের উপনয়ন, আমার তাদৃশ সম্বল নাই, : বিব্রত হইয়া পড়িয়াছি।” সরকারকে ডাকিয়া বাবু সেই ভট্টাচাৰ্যাকে একটী টাকা দান করিবার আদেশ । দিলেন, টাকাটা লইয়া নমস্কার করিয়া ভট্টাচাৰ্য্য বিদায় হইলেন, প্রস্থানকালেও নীলাম্বরবাবু তাঁহাকে প্ৰণাম করিয়া আগীৰ্ব্বাদ পাইলেন। ভট্টাচাৰ্য বিদায় হইবার পর পুরন্দরবাবু মনে মনে কিয়ৎক্ষণ কি চিন্তা করিয়া । নীলাম্বরবাবুর মুখের দিকে চাহিলেন। গত রজনীতে ভোজনের অগ্ৰে, সঙ্গীত : r চতুৰ্যশ তরঙ্গ। . . Be - - Jy s r . . . . . লাপের অগ্ৰে কতিপয় বন্ধুর পরস্পর যখন বাক্যালাপ হয়, নীলাম্বরবাবু তখন: পুরন্দরবাবুর পার্থেই বসিয়া ছিলেন, বন্ধুগণের বাক্যগুলি তাহারও কর্ণগোচর ; হইয়াছিল, ইহা স্মরণ করিয়া বাৰু তীহাকে কিছু জিজ্ঞাসা কৰিবেন, এইরূপ ইচ্ছ। . নীলাম্বরবাবু সেই লক্ষণ বুঝতে পারিয়া সমাদৃষ্টিতে র্তাহার মুখপানে চাহিয়া৷ ” রহিলেন । ” বাবু জিজ্ঞাসা করিলেন “গভরাত্রের কথা কি আপনার স্মরণ আছে? কতক