8& 夺翠领夜驾日 ইত্যাদি উপাধি গুলি পুংলিঙ্গ বাচক, ব্যাকরণের খিচুড়ী। বিদ্যাশিক্ষা করিয়া অন্তঃপুরে এই প্রকারে : ব্যাকরণের মাথা খাওয়া শিক্ষিতাসম্প্রদায়েরউচিত হইতেছে কি না, সমাজ তাহার বিচার করিবেন। অধিকাপ্ত পুরুষের উপাধিযুক্ত স্ত্রীলোকের নামগুলি কেমন শ্রুতিমধুর হয়, তাহাও বিবেচনা করা অবশ্যক । স্কেন ঐক্ষপ হইয়াছে, তাহার একটী কারণ মধ্যে মধ্যে আমরা শ্ৰবণ করি। কায় স্থ-মহিলারু{ রামকিশোরী বসু, ভবতারিণী মিত্র, কাদম্বিনী ঘোষ এইরূপ স্বাক্ষর করিয়া থাকেন । আমাদের সমাজের ব্যবহার ব্ৰাহ্মণকন্যার নামের পরে দেবী এবং শূন্দ কন্যার নামের পরে দাসী লিখিতে হয়, কতিপয় কায়স্থ-সন্তান বোধ হয়। ব্ৰহ্মজ্ঞান প্রভাবে জানিতে পারিয়াছেন কিম্বা স্বপ্ন দেখিয়াছেন, তেঁহাদের রমণীগণ দাসী হইতে পারে না । একজন স্পষ্টাক্ষরে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, “তোমরা যে অামাদের নারীগণকে দাসী বলিয়া পাঠ লিখিত্ব থাক, ইহা কোন রাজ্যের বিচার ? *ाछा4 प्राभो ?” শু দ্রাণীর নামের পরে দাসী লিখিলে একজনের দাসী বুঝায়, সমাজমধ্যে এত দিন এ বিচার ছিল না, এখন ইংরাজীতে কিম্ব বঙ্গালাতে স্ত্রীলোকের নাম লিখিবার সময় পুরুষের উপাধি যোগ করিয়াই লেখা হয়, তাহাতে আর দাসী লিখিতে হয় না, সুতরাং শূদ্র কন্যার ও শূদ্ৰপত্নীয়া কাহারও দাসী হন না, দাসী হইবার ভয়টাও থাকে না । যুক্তি ভাল, মীমাংসাও ভাল, ব্যবহারটীও ভাল ; কিন্তু একটী জেলাকোটের উকীল একজন মান্য-গণ্য কায়স্থ মহাশয়কে সংগ্রট পট্রে ধরিয়া বসিয়াছিলেন। সেই কায়স্থ মহাশয়ের নাম রামশঙ্কর দাস, তাহার স্ত্রীর নাম মহামায়া দাসী। উকীল মহাশয় সেই মহামায়া দাসীর স্ত্রী-ধনের সত্ত্বাধিকার-সম্বীয় মকৰ্দমার আরজীতে অভ্যাসমত দাসী লিখিয়াছিলেন । মহামায়ার স্বামী তাহাতে আপত্তি করিলেন, আপত্তির হেতুটী পূৰ্ব্বোল্লিখিত হেতু। আরজীখনি ষ্ট্যাম্পে লেখা হইয়াছিল, বাবু রামশঙ্কর দাস সেই ষ্টা।ম্পখানি বাতিল করিবার প্রস্তাব করেন। । ". উকীল মহাশয় হস্ত করিয়া বলেন, “আপনি তবে ཏི་ཟླ་ ༡༡ निथिgङ झेछ। করেন? আপনি স্বয়া হইতেছেন রামর্শঙ্কর দাস, আপনারীকে যদি মহামায়। দাস বলিয়া ষ্ট্যাম্পে লিপিবদ্ধ করা যায়, তাহা হইলে আপনার কথিত আপত্তির হেতুচী বজায় থাকে কৈ ? শূদ্রাণীরা কাহারও দাসী নহে, এইজন্য তাঁহাদের