পাতা:বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস (ব্রাহ্মণ কাণ্ড, প্রথমাংশ).djvu/২২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२०२ জাতীয় ইতিহাস পঞ্চানর্থ --রজনীকরঘটক (কাজী বা কাঞ্জাড়ী), বিষ্ণু সিদ্ধান্ত (গাঙ্গুলী বা গেয়াড়ী) বিষ্ণু ( চট্ট বা পাকড়ী ), বঞ্চক সনাতন ( চট্ট বা পালধী ), আচাৰ্য্যশেখর ( বন্দ্য বা বটব্যাল ) এই পঞ্চমদিগ্ধ গ্রামীর সংস্রবে পঞ্চদোষে পঞ্চানী ভাগের উৎপত্তি হয় । বং বংশধরের পুত্র বৈদ্যনাথ পিতার দোষে দোষগ্রস্ত হওয়ায়;তাহার সঙ্গে যাহার কুল করেন, র্তাহীদের লইয়া বৈদ্যনার্থী ভাগ। বংশধরের দোষ এই গুলি—বংশধরের পুত্র কৃষ্ণানন্ম বেখ্যাগমনহেতু রওদোষপ্রাপ্ত মুং পাচুর সঙ্গে কুল করেন, বংশধর নিজের সংশ্রব বাচাইবার জন্ত জীবিত কৃষ্ণানন্দ মরিয়াছে ৰলিয়। তাছার নামে পিও দিয়া শ্রাদ্ধ করেন। কৃষ্ণানন্ম ইহাতে বিপদগ্ৰস্ত হইয়া বলপূৰ্ব্বক হরিমিশ্ৰমত কৃষ্ণানন্দকে আপন ভগিনী দান করেন। হরিমিশ্র ইহাতে ক্রুদ্ধ হইয়া পুত্র কৃষ্ণানন্দ মুরিয়াছে বলিয় তাহার পিও দেন। আবার ওদিকে বংশধর জীৰিত পুত্রের পিও দেওয়ার জন্ত নিজেও দোষযুক্ত হওয়ায় তাহার কম্ভা যখন কেহ লইতে স্বীকার নহে, তখন চং দিন করের পুত্র কৃষ্ণানন্দকে আপন অপর কন্ত দান করেন, তাহাতে কৃষ্ণানন্দেরও কিছু উপকার হয়, যেহেতু তিনি পূৰ্ব্বে কাঞ্জিকন্ত বিবাহহেতু ঠেলা ছিলেন। একে-কাঞ্জিকন্যাবিবাহ, তাহার উপর আবার বংশধরের কন্থাগ্রহণ, পুত্রের এই সকল দোষে রুষ্ট হইয়া সে মরিয়াছে বলিয়া দিনকর ৪ তাহার পিণ্ড দেন। তখন তুিন কৃষ্ণাননষ্ট সমান দশা প্রাপ্ত হওয়ায়, আপন আপন পিতার উপর প্রতিশোধ লইতে, তিন জনে একজোট হইয় আপন আপন পিতা মরিয়াছে ৰলিয়। তাহদের শ্রাদ্ধ করিয়া পিও প্রদান করেন। সত্যৰীৰ্ঘ্য আদি করি দানেতে প্রধান। যজ্ঞেশ্বর মুর্থ বরে করেন কস্তাদান ॥ দৈবযোগে তাঁহার ঘরে দেধীবরের স্থিতি। অহঙ্কারে মত্ত হইয়া ন করান অতিথি ॥ প্রভাতে উঠিয়া বলে শোল সৰ্ব্বজনে । চটবংশেতে জন্ম পালধী কে গণে ॥ পরে কুল করেন তিনি রঘু বন্দ্য মনে । সেই হেতু যজ্ঞেশ্বরী ঘটকে বtখানে । অপিচ।—যজ্ঞেশ্বর মুখবর গোবিন্দ্বতনয় । দিগাই বিবাহ করি বড় লাজ হয় সেই হেতু যজ্ঞেশ্বরে পরে বজাঘাত। শ্ৰীগৰ্ভ তনয় সঙ্গে কুলের পশ্চাৎ ॥ গোপীনাথ বন্দ্যবর সবাই তনয়। দিগম্বরের কস্তা তেঁই করেন পরিণয়ু " S0S SBBB BBBS BB BBB BBBDD S BBBBBBB BBBB BBBBBS S (২) “কামদেবতনয় বাণী মুখবংশে শুনি । রঞ্জনীকরের কঙ্কা-বিহা হইলেক গ্লানি । কাঞ্জারি কঞ্জিবিল্পী এই সে বিবাদ। দেববরের পায়ে পড়ে লইল প্রসাদ ॥ দৈবকী কণ্টকীয়া স্বন্দরেব বেটা । বিষ্ণুকন্ত-বিহা তার লোকে দেয় খোট । গাঙ্গুলি সেয়াড়ি বলি কথা লোকে ঘোষে । পুত্র হতে কুল গেল নষ্ট হব শেষে । সুনন বিষ্ণুর কন্যা করেন পরিণয়। চট্ট কিম্ব। পৰ্কীস্ব তাঁহাতে সংশয় ॥ পুরাই মুখের কথা বিৰাছ কৌতুক। সনাতনের কস্ত-বিহা করিয়া বিমুখ । পালধা কি চট্ট বলি লোকে মানামানি । অামা চইতে মুখবংশ নহে অপমানী ॥ শ্ৰীগৰ্ভতনয় পাচু অবসর্থী চট্ট। অtচাৰ্য্যশেখরের কঙ্ক লিৰাহুেতে দুষ্ট ॥ দ্য কিম্ব। বটব্যাল লোকেতে বখানি। পঞ্চানখাঁ এই পঞ্চ দোষে মাত্র জানি।”