বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰতাপ-আদিত্য তৃতীয় অঙ্ক אס, সেরাখার দূতের প্রবেশ দূত। আমি আর কতক্ষণ অপেক্ষা ক’ব মহারাজ ? নবাব উৎকণ্ঠিত হ’য়ে আমার প্রতীক্ষা ক’য়ছেন । উত্তর শুনে যোগ্য কাৰ্য্য ক’য়বেন। বসন্ত। উত্তর আমি দেবার অধিকারী নই! যার জন্যে নবাবের সঙ্গে আমাদের মনোমালিন্যের সূত্রপাত, তিনি এই আপনার সম্মুখে । ইনিই এখন যশোব-রাজ্যেশ্বর মহারাজ প্ৰতাপ-আদিতা ! উত্তর এর কাছেই শুনতে পাবেন। দূত। ও ! মহারাজ বসন্ত রায় বৃদ্ধিবয়সে জুয়াচুরি বিদ্যাটাও আয়ত্ব ক’রেছেন দেখছি । শঙ্কর। সাবধান দূত। দূতের যোগ্য কথা কও । অন্য হ’লে এখনি আমি তার শাস্তি বিধান ক’য়াতুম। দূত। তুমি আবার কে ? বসন্ত । উনি যশোরপতির প্রধান মন্ত্রী । দূত। তা হ’লে দেখছি—এক সঙ্গে অনেক কমবখতের ম’রবার प्रज्ञं ऐंछ् । ፴* প্ৰতাপ।। শঙ্কর ! এ দূতকে উত্তর দেবার ভার আমি তোমার উপরন্স অর্পণ ক’মূলুম। কমল । গোলাম কাছে থাকতে আপনার জবাব দেবেন কেন ? আওরতের ওপরই যার জুলুম জবুরাদন্তী-এমন নবাব-তার দূত। তাকে ঠিক জবাব আপনাবা দিতে পা’ত্ববেন কেন ? জবাব আছে। এই কমল-মিয়ার কাছে। কি মিয়া-সাহেব ! জবাব নেবে ? তা হ’লে এস, এই নাও । ( পাদুকা উন্মোচন ) আগ্রার নাগরা মিয়া ! একেবারে খাস বাদসার সহর-বড় মোলায়েম ৷ রাস্তা হেঁটে তলা, ক্ষয়ান আমার