পাতা:বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/১৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় দৃশ্য ஆகுir-Sifகுர NOY বসন্ত । এস নবাব ! কখন আমাদের ভাগ্য সুপ্ৰসন্ন হ’ল ? ইসাখী । ভাগ্য সুপ্ৰসন্ন তুমি আর হতে দিচ্ছ কই ? আমি এসে সারা ধূমঘাট তোমাকে খুঁজে হাল্লাক হ’লুম, আর তুমি কিনা ছেলের ওপর রাগ ক’রে ঘরের কোণে লুকিযে আছি ! আরো ছি! তুমি না। ঠাকুর বসন্ত রায় ! ঠাকুর মানুষটা হ’যেও যদি তোমার এত অভিমান, তখন খ-সাহেবদের আত্মীযবিচ্ছেদের কথা নিয়ে তোমরা এত তামাসা কর কেন ? নাও, উঠে এস। প্ৰতাপ কে ? তুমিই তা সব। বাঘ-ভালুকের আবাসভূমিকে তুমি মানবারণ্যে পরিণত ক’রেছ। সোনার ধূমঘাট শুনলুম, তোমারই কল্পনাস্যঃ পরীস্থান। সব ক’রে শেষ কালটা জোর ক’রে আপনাকে ফলভোণে বঞ্চিত ক’রেছি। --নাও, উঠে এস ; আমরা আর বিলম্ব ক’রতে পা”রব না । শীঘ্ৰ এস। লক্ষ সৈন্য নিখে মোগল আমাদের দেশ আক্রমণ ক’বৃতে আসছে। এপনি আমাদের সবাইকে লড়ায়ে যেতে হ’বে ! DDB BDSS DD DDDY DBDDS BBBBD BDDD S BB BBBB BDB DS ঈশ্বরের নাম নিয়ে তোমাবা অগ্রসর হও । আমি যাচ্ছি। " ইসাখী । বহুত আচ্ছ । এস বাবাজী, চ’লে এস । তৃতীয় দৃশ্য কালীঘাট-উপকণ্ঠ সুখময়, মদন, সুন্দর ও সুধাকান্ত সুখ। আমি ছদ্মবেশে বরাবর মোগলদের সঙ্গে আছি। বরাবর খবর রেখেছি। আজ রাত্রের মধ্যে সমস্ত সৈন্য নদী পার হ’বে । কতক পলটন আর জনকয়েক আমীর নিয়ে আজিম আগে থাকতেই নদী পার হ’য়েছে। মদন । রাজা আমাদের কা’রছেন কি ! এখনও এগুতে দিচ্ছেন !