পাতা:বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী (উত্তর ভারত) - জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস.pdf/৩৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Rrë বঙ্গের বাহিয়ে ৰাঙ্গালী । করিতেছেন। তিনি এখানকার “ভারতজীর” মন্দিরের অধিকারী পরশুরাম মোহন্তের শিক্ষা শুরু। তঁহার নাম শ্ৰীমৎ সত্যানন্দস্বামী। হাওড়া অঞ্চলে তাহার আদিবাস। পরশুরাম মোহন্তের জমীদায়ীর অন্তর্গত “তপোবনা” নামে একটী অধিত্যকা আছে, উহা হৃষীকেশ হইতে প্ৰায় তিন মাইল দূরে হিন্দুর প্রসিদ্ধ তীর্ঘ লছমনকুলায় ঘাইবার পথে পৰ্ব্বতোপরি অবস্থিত। কথিত আছে। ঐ স্থানে ব্যাসদেব তপস্যা করিয়াছিলেন বলিয়া উহার নাম “তপোবন” হইয়াছে। কিন্তু তপোবন এক্ষণে ধান্তক্ষেত্রে পরিণত । শুনিয়াছিলাম। এখানের মত উৎকৃষ্ট চাউল অন্যত্র জন্মে না এবং উহা বিক্রয় করা হয় না । আমরা স্বামী সত্যানন্দের অনুগ্ৰহে এৰং মোহন্ত জীৱ সৌজন্যে সেই চাউল পাক করিয়া দেখিবার সুযোগ পাইয়াছিলাম। দেখিলাম, দেরাদুন, পিলিভীত, গোরক্ষপুর এবং পেশাবারের প্রসিদ্ধ চাউল অপেক্ষা এই তপোবনের চাউল শ্ৰেষ্ঠতায় কোন অংশে নৃনে নহে। অধিকন্তু ইহার সহিত পৌরাণিক সংস্কার জড়িত থাকায় আমাদের ইহা সর্বশ্রেষ্ঠ বলিয়াই মনে হইয়াছিল। ইহার অনতিদূরেই লছমনকুলা । হৃষীকেশ হইতে লছমনকুলায় আসিতে গঙ্গার উপকূলে দেবালয় এবং মধ্যে মধ্যে সাধুসন্ন্যাসৗদিগের আশ্রম দেখা যায়। প্ৰতাতে সেই সকল আশ্রম বেদধ্বনিতে মুখরিত হইয়া পুরাকালের পৰিত্ৰ স্মৃতি জাগাইয়া দেয় । এই শান্তিময় স্থানে মধ্যে মধ্যে বাঙ্গালী সন্ন্যাসীর দর্শন পাওয়া যায়। কিন্তু বাঙ্গালাভাষায় কথোপকথন ক্ষমতা ব্যতীত জাতীয়তার অন্য নিদর্শন তঁহাদের মধ্যে পাওয়া যায় না । এরূপ একজনের সহিত আমাদের পরিচয় হইয়াছিল। কিন্তু শুনিলাম অল্পদিনই তিনি তথায় অবস্থিতি করিয়া আরও উত্তরে যাইবেন । লছমনকুলা পার হইয়া গঙ্গার অপর পারে বন্দ্রীনাথ যাইবার পথ । প্ৰবাদ আছে যে এই ঝোল পার হইবার কালে দৈববাণী শুনা যায়। সেই বাণী পক্ষিকণ্ঠের স্বরে বলিয়া থাকে “পান্থ স্যাৰধান, মুখে কল রামনাম এখানে আপনার বলিতে কেহ নাই।” ৬০ বৎসর পূর্ষে স্বৰ্গীয় যদুনাথ সর্বাধিকারী মহাশয় এখানে তীর্থ করিতে আসিয়া এই শব্দ শুনিয়াছিলেন। তঁহার দিনলিপিতে BBDD DDDDL DD BD SBBDS DBDBDDB DDBD BB BBBK L DBDBDBuDDB S DBBD LiBBT iBB LDBDD it D S SDYLS YL SSiS