পাতা:বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী (উত্তর ভারত) - জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস.pdf/৫৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজপুতানা। : 8cc, হইয়া কোন দ্রব্য আনিবার প্রয়োজনে তাড়াতাড়ি যেমন একটী গৃহমধ্যে প্রবেশ করিল অমনি বিদ্যাধর ও কুশলসিংহ গৃহদ্বার বন্ধ করিয়া তাহাতে তাল লাগাইয়া দিলেন। তিনি বিশ্বাসঘাতককে এইরূপে বন্দী করিয়া জয়পুর উদ্ধারের উপায় উদ্ভাবন করিলেন এবং উভয়ে দূত হইয়া গিয়া রাণাকে বাক্কৌশলে মুগ্ধ করিয়া এবং তঁহার বিশ্বাস উৎপাদনা করিয়া মহারাজা ঈশ্বরীসিংহের সাক্ষাতে সমস্ত স্থির করিবার জন্য তঁহাকে ৫০ জন অশ্বারোহী সহ প্ৰাসাদে আনয়ন করিলেন । । এদিকে পূর্ব হইতে রাণার প্রবেশপথ সাঙ্গাণীর দরওয়াজ হইতে প্ৰাসাদদ্বার। পৰ্যন্ত ৫টী ঘাটি সুশিক্ষিত সৈন্যদ্বারা উত্তমরূপে সজ্জিত রাখা হইয়াছিল। রাণা ঐ পথে প্ৰবেশ করিলে প্ৰতি ঘাটিতে দশজন করিয়া অশ্বারোহীকে আটক করা হইলে রাণা জগৎসিংহ একাকী প্ৰাসাদে গিয়া উপস্থিত হন এবং : বিদ্যাধরের প্রস্তাবমত সন্ধি সাক্ষর করিতে বাধ্য হন। সন্ধির সর্ভানুসারে রাণা তাহার সৈন্যগণ লইয়া নগর পরিত্যাগ করেন ও মাধবসিংহ পিতৃরাজ্যে অভিষিক্ত হন। ১৭৫২ খৃঃ অব্দে এইরূপে এক বাঙ্গালীর রাজনৈতিক কৌশলে মাধবসিংহ বিনা রক্তপাতে রাজপুতানার মধ্যে সর্বাপেক্ষা বৃহৎ রাজ্যের সিংহাসন অধিকার । করিতে সমর্থ হন। মাধবসিংহ বিদ্যাধরকে মন্ত্রিত্ব গ্রহণে অনুরোধ করেন। কিন্তু বাৰ্দ্ধক্যবশতঃ ও বটে এবং রাজবন্ধু হরগোবিন্দের সংস্রব ত্যাগ করিবার জন্যও তিনি তাহাতে সম্মত হন নাই। প্ৰধান মন্ত্রী হরগোবিন্দের কুপরামর্শে অথবা যে কারণেই হউক মাধবসিংহ ক্ৰমে বিদ্যাধরের উপর রুষ্ট হইয়া ঐশ্বৰ্যক্ষমতা খর্ব করিবার মানসে। তঁহাকে নিৰ্য্যাতিত করেন। । বিদ্যাধরের তিন পুত্র ও দুই কন্যা ছিলেন। জ্যেষ্ঠ মুরলীধর, মধ্যম গঙ্গাধর, এবং কনিষ্ঠপুত্র গজাধির ( গদাধর ) ; প্রথমকন্যা মায়াদেবী এবং দ্বিতীয়া কামিয়া দেবী। গঙ্গাধর নিঃসন্তান ছিলেন। মুরলীধরের ও গজাধরের পুত্র পৌত্ৰাদিতে বংশবিস্তৃত হইয়াছিল। * এই বংশতালিকা হইতে দৃষ্ট হইবে বাঙ্গালী শাস্তেন্দ্ৰ

  • भूतलीन श्ड-लछभौषन-पौषन-नि७दल-बल (qकर। বয়স ৪৫ )। গজাধর । হইতে-শ্ৰীধর, ধরণীধর, মহীধর, (ইনিই লছমীধরের পোষ্যপুত্র)। শ্ৰীধর হইতে-গিরিধর,

চিমণধার, প্রেমধর। গিরিধর হইতে বিষণলাল এবং প্রেমধর श्ड्ठ-भाग़ाबाभ-भिवनाभ। भूगोषज्ञ मशशांखिद्ध ফরাসখানার ভারপ্রাপ্ত কৰ্ম্মচারী এবং গঙ্গাধর সম্বরের নাজিম ছিলেন।