পাতা:বঙ্গ গৌরভ - জলধর সেন.pdf/২৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SS8 বঙ্গ-গৌরব The Secret of the Veda, Savitri, Mother India, Age of kalidasa, A system of National Education, The Renaissance of India ayf5. আর বাংলা বইগুলি হোল ঃ দুৰ্গা স্ত্ৰোত্র কাহিনী : স্বপ্ন, ক্ষমার আদর্শ বেদ : বোদরহস্য, তপোদেব অগ্নি, ঋগ্বেদ উপনিষদ : উপনিষদ, উপনিষদে পূর্ণযোগ, ঈশ উপনিষদ (১) ঈশ উপনিষদ পুরাণ : পুরাণ গীতা : গীতার ধর্ম, সন্ন্যাস ও ত্যাগ, বিশ্বরূপ দৰ্শন, গীতার ভূমিকা। ধর্ম ও জাতীয়তা : জগন্নাথের রথ, মানবসমাজের তিনক্রিম, প্রভৃতি ৯টি প্ৰবন্ধ। জাতীয়তা : পুরাতন ও নূতন, অতীতের সমস্যা, প্রভৃতি ১২টি প্ৰবন্ধ ৯. পত্রাবলি : মৃণালিনী দেবীকে লিখিত, বারীন ঘোষকে লিখিত প্রভৃতি ১০. কারাকাহিনী : কারাকাহিনী, কারাগৃহ ও স্বাধীনতা প্রভৃতি চারটি প্রবন্ধ। জগদীশচন্দ্ৰ বসু ১. উদ্ভিদের স্পন্দন-মূল প্ৰবন্ধটির নাম উদ্ভিদে জীবনের স্পন্দন”। এটি বসু রিসার্চ ইনস্টিটিউট, থেকে তিনটি খণ্ডে (২, ৩, ৪) প্রকাশিত হয়। S. Electro Physiology Stical ests ris “Comparative Electro Physiology বা তুলনামূলক বৈদ্যুতিক শারীরবৃত্ত ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে লন্ডনের লংম্যানস, গ্ৰীণ অ্যাণ্ড কোং থেকে প্রকাশিত হয়। ৩. বসুবিজ্ঞান মন্দির ;১৯১৭ খ্রিস্টাব্দের ৩০ নভেম্বর আচার্য জগদীশচন্দ্ৰ বসুবিজ্ঞান মন্দিরের উদ্বোধন কার্য উদযাপন করলেন। মন্দির প্রতিষ্ঠাকালে ৩ এফলকের উপর তিনি এই কাটি কথা লেখেন-“ভারতের গৌরব ও জগতের কল্যাণ কামনায় এই বিজ্ঞানমন্দির দেবাচরণে নিবেদন করিলাম।” প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য সম্পর্কে আচাৰ্য বলেছিলেন, “বিজ্ঞান অনুশীলনের দুইটি দিক আছে। প্রথমত নূতন তত্ত্ব আবিষ্কার-ইহাই এই মন্দিরের মুখ্য উদ্দেশ্য। তাহার পর, জগতে সেই নূতন তত্ত্ব প্রচার। সেইজন্যই এই সুবৃহৎ বক্তৃতাগৃহ নির্মিত হইয়াছে।” বহু হিতৈষীর দানে এই গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি নির্মিত হয়েছিল। বিরোদার চন্দ্ৰ নদী প্রভৃতি বহু মহানুভব ব্যক্তির দান ছাড়া জগদীশচন্দ্র নিজে সতেরো লক্ষ টাকা এই মন্দিরের জন্য দান করে গেছেন। বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্রের ৫৯তম জন্মদিনে বসু বিজ্ঞান মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠা উপলক্ষ্যে রবীন্দ্ৰনাথ জগদীশচন্দ্ৰকে আশীর্বাণী পাঠিয়েছিলেন।