টীকা ও প্রাসঙ্গিক তথ্য SSov) ১৯. হেমচন্দ্ৰ বিদ্যারত্ন (-১৯০৬) ঃ জন্ম ২৪-পরগনার মজিলপুর। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের নিয়ন্ত্রণে ও কালীপ্রসন্ন সিংহের অর্থানুকূল্যে বাংলাভাষায় অনুদিত মহাভারতের অন্যতম অনুবাদক ছিলেন। তিনিই সর্বপ্রথম সমগ্র বাল্মীকি রামায়ণ বাংলায় অনুবাদ করেন। শ্ৰীশ্ৰীচণ্ডী, বেদান্তদর্শন প্রভৃতি সম্পাদনা ছাড়াও ব্রাহ্মধর্ম বিষয়ক বেশ কয়েকটি গ্রন্থ রচনা করেন। মৃত্যুকাল পর্যন্ত তিনি আদি ব্রাহ্ম সমাজের আচার্য ও তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার সহকারী সম্পাদক ছিলেন। [ চন্দ্রনাথ বসু সম্পর্কিত নানা তথ্য ব্ৰজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পাদিত “সাহিত্য সাধক চরিতমালা (৮ম)” এবং করুণাময় মজুমদার রচিত ‘চন্দ্রনাথ বসু ৪ জীবন ও সাহিত্য গ্রন্থ থেকে নেওয়া। ] বটকৃষ্ণ পাল ১. গন্ধবণিক সম্প্রদায় ও বটকৃষ্ণ পালের পূর্বপুরুষ : সমাজতাত্ত্বিকেরা বঁলেন গন্ধবণিক সম্প্রদায় চারটি আশ্রমে বিভক্ত (১) দেশ (২) শঙ্খ (৩) আবট ও (৪) সন্ত্রীশ (অপভ্রংশ) ছত্রিশ। কলিকাতা উপনগর এবং গঙ্গার পূর্ব ও পশ্চিম তীরবতী গন্ধবণিকগণ ‘সত্ৰীশ’ শ্রেণিভুক্ত। শিবপুরে দীর্ঘদিন পাল উপাধিধারী গন্ধবণিক সম্প্রদায়ের বাস। যদিও এই পালেরা দীর্ঘদিন শিবপুরে বাস করছেন—তাদের মধ্যে বৈদ্যনাথ পালের নামই প্রথম মোটামুটি ভাবে পাওয়া যাচ্ছে। ২. বটকৃষ্ণ পালের জন্ম : বটকৃষ্ণ পালের জীবনী লেখক গোপালচন্দ্র মুখোপাধ্যায় তাঁর ‘সাধু বটকৃষ্ণ পাল’ জীবনী গ্রন্থে বটকৃষ্ণের জন্ম সাল লিখেছেন ১৮৩৫। জলধর সেন বলেছেন ১৮৩৩, সংসদ বাঙলা চরিতাভিধানেও ১৮৩৫ উল্লিখিত। তাই বটকৃষ্ণের DODD DBDS LHJJ EB DDDYSS ৩. রামকুমার দের মসলার দোকান : বটকৃষ্ণের মাতুল রামকুমার দে মহাশয়ের একটি রমানাথ ঠাকুর, বাবু গোপাললাল ঠাকুর ও বাবু মদনগোপাল চট্টোপাধ্যায় প্রভৃতি বংশীয় ব্যক্তিগণ তঁহাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য এখান হইতেই লাইতেন।” ৪. অহিফেনের দোকানে কাজ সংগ্ৰহ করিয়া লইলেন : তথ্যটি সত্য নয়। তিনি নিজেই চিৎপুর রোডে একটি অহিফেনের দোকান খোলেন। d. माख्थनि बाहिङ : বটকৃষ্ণপালের জীবনী গ্ৰন্থ থেকে এই তথ্যগুলি পাওয়া গেছে : ১. ১২০/১২১ নং খেংরাপট স্ট্রিট (একতল)- 88 বগফিন্ট ২, ৭ নং বনফিল্ড লেন (দ্বিতল) SV9ðAO বগফিন্ট ৩, ১২ নং বনফিল্ড লেন (ত্রিতল) 8br,Sዒዪ፡ বিগফিট ৪, ১৩ নং বনফিল্ড লেন (ত্রিতল) &eb,ኴr bb” বগফিন্ট ' ৫. ১৬/১৭ চীনা বাজার লেন (ত্রিতল) Sobr8o বর্গফট
