টীকা ও প্রাসঙ্গিক তথ্য SN9ፄ ৩য় খণ্ড-৫ আগস্ট ১৮৯৪/ ৩০৬ পূ 8ર્થ શહ-૨૧ છૂન ૭૪૭/ ૨૧૧ નૃ. ৫ম খণ্ড-২ ডিসেম্বর ১৯০১/১৩০৮৷৷ ২৩৬ পৃ. ৬ষ্ঠ খণ্ড-৮ মার্চ ১৯১১/১৩১৭/ ২৮৭ পৃ. ৭. শ্ৰীকালাচাঁদ গীতা (কাব্য)। ১৩০২ (১ মার্চ ১৮৯৬)। ২৩২ পূঃ প্রভৃতি। ১. পত্রিকা সম্পাদনা : ক. শ্ৰীশ্ৰীবিষ্ণুপ্রিয়া পত্রিকা (পাক্ষিক)। ৩য় সংখ্যার প্রকাশকাল ১ চৈত্র, ৪০৫ চৈতন্যাব্দ (ইং ১৮৯০)। পরে এটি পাক্ষিক থেকে মাসিক পত্রে পরিণত হয়। কয়েক বৎসর পরে এটি সাপ্তাহিক আনন্দবাজার পত্রিকার সহিত মিলিত হয়ে ‘শ্ৰীশ্ৰীবিষ্ণুপ্রিয়া ও আনন্দবাজার পত্রিকা’ নামধারণ করে। ১৩২৮ এর ২৯-এ ফাল্লুন থেকে এর নবপর্যায় রূপে দৈনিক আনন্দবাজার নামে প্ৰকাশিত হয়েছে। খ, শ্ৰীশ্ৰীগীের বিষ্ণুপ্রিয়া পত্রিকা (মাসিক)। ১ম সংখ্যার প্রকাশকাল ফাল্লুন ৪১৬ গীেরাব্দ (ইং ১৯০১)। 5i Hindu spiritual magazine: rigCairWg R afis Pig arta ris প্ৰকাশ মার্চ ১৯০৬। ২. মতিলালকে লইয়া তাহারা আটভাই : আট ভাইয়ের নাম হেল : (১) বসন্ত (২) হেমন্ত (৩) শিশির (৪) মতিলাল (৫) হীরালাল (৬) রামলাল (१) दिनांप्रब्लाव्ल (br) (श्रॉब्ल लाब्न । ৩. অমৃত প্রবাহিণী’ ও বসন্তকুমার ঘোষ : অগ্রজ বসন্তকুমার ও অনুজ শিশিরকুমার দেশবাসীকে নিজেদের অবস্থা সম্পর্কে সচেতন করে তোলার জন্য একটি সংবাদপত্র প্রকাশের মনস্থ করেন। শিশিরকুমার কলকাতায় একটি ছাপাখানার মালিকের সঙ্গে বন্দোবস্ত করে অমানুষিক পরিশ্রমে অল্পদিনের মধ্যেই অক্ষর সাজানো, কম্পোজ করা থেকে শুরু করে ফর্ম ছাপানো পর্যন্ত সব কাজ একরােপ শিখে নিলেন। ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দে মাত্র ৩২ টাকায় সরঞ্জাম সহ একটি কাঠের পুরাতন প্রেস কিনে নীেকাযোগে যশোরে পাঠান। গ্রামস্থ ছুতারের সাহায্যে মুদ্রাযন্ত্রটি মেরামত করে এবং গ্রামের যুবকদের মুদ্রণকর্ম শিক্ষা দিয়ে ছাপার কাজ শুরু হয়। মাতা অমৃতময়ী নামটি অনুসরণ করে মুদ্রাযন্ত্রটির নাম রাখা হয় ‘অমৃতপ্রবাহি যন্ত্র’ এবং প্রকাশিত পাক্ষিক পত্রিকাটির নাম রাখা হয় ‘অমৃতপ্রবাহিণী”। প্রকাশকাল ১৮৬২ এর ডিসেম্বর মাস। পত্রিকাটি বেশিদিন চলেনি। ‘পঞ্চপুষ্প” আশ্বিন ১৩৩৭-এ মৃণালকাস্তি ঘোষ পত্রিকাটির জন্মবৃত্তান্ত জানিয়েছেন। আর সোমপ্রকাশ (১২ জানুয়ারি ১৮৬৩) পত্রিকাটির যথেষ্ট প্রশংসা করে স্বাগত জানিয়েছিল। ৪ বহুবাজারে হিদারাম ব্যানার্জির গলিতে : ১৮৭৪ এর ২৫ মার্চ পর্যন্ত অমৃত বাজার বউবাজারের হিদারাম ব্যানার্জির গলি থেকে প্রকাশিত হতো। ৫. বাগবাজারে স্থানান্তরিত হয় : পরে পত্রিকা অফিস বাগবাজারে স্থানান্তরিত হয়। বাগবাজারের আনন্দ চ্যাটার্জির লেন থেকে পত্রিকা ২ এপ্রিল প্রকাশিত হতে শুরু করে। তবে পত্রিকাটি বর্তমানে বন্ধ হয়ে গেছে।
