পাতা:বনে পাহাড়ে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ክታ ዓ ቕርጓ-ጝ1ቛኾርዩ; পলাশের লতা। গোলগোলি গাছে হলদে ফুল। দুই পাহাড়ের মধ্যে দিয়ে আমরা কতদূর চলে গেলাম। এই সময়ে কেঁদফল পাকে, BBDBB BD D BBD DBDS S DBDBDBDB iDDuD DBD iBDB লোককে গাছে । সে উঠে। গাছ ঝাড়া দিয়ে অনেক কেঁদফল পাড়লে । স্থানীয় হাটে পাকা কেঁদফল শালপাতার ঠোঙায় বিক্রি হয়। আট দশটা ফল এক পয়সায় । পাতাড়ের মধ্যে ঢুকে আমরা একটা বনাবৃত উপত্যক বেয়ে চলেচি কতদূর । চৈত্রের রোদ চড়চে যতই, ততই টুপটাপ করে মহুয়া ফুল ঝরে পড়াচে গাছতলায়। ঝাটিফুলের মৃদু সুগন্ধ বাতাসে। একস্থানে একটি ক্ষুদ্র ঝর্ণা উপত্যকার মাঝখান দিয়ে বয়ে চলেচে। ঝর্ণার দুপাশে বন্যজামবুক্ষের সারি। ছায়া পড়েচে জলে । আমরা এই জায়গাটা পিকনিকের জন্যে ঠিক করে ফেললাম । গরুর গাড়ী থেকে জিনিসপত্র নামানো হোল। সবাই বললে, এখানে ছায়া আছে ! এখানেই রান্নাবান্না হোক । সবাই মিলে লেগে গেলো কাজে } আমি একটু পরে সামনের ক্ষীণ পথ-রেখা বেয়ে সামনের দিকে চললাম। দেখি না, ওদিকে কি আছে। আপন মনে পথ চলেচি, বড় রোদ, পাথর তেতে উঠেচে রোদে, . মহুয়া ফুল কুড়িয়ে খেতে খেতে চলেচি। পাহাড়শ্রেণী চলেচে এই ক্ষুদ্র পথটির সমান্তরাল ভাবে বামে ও দক্ষিণে । অনেকদূরে এসে একটা গ্রাম পাওয়া গেল। গ্রাম বলতে যা বোঝায় তা নয়, একটা বড় কুসুম গাছের তলায় ঘর পাঁচ ছয় লোক বাস করচে। গ্রামের একটা লোক গাছের তলার ছায়ায় বসে পাহাড়ি চৗহড়লতার ঝুড়ি বুনচে। আর শালপাতার শিকা’র ধূমপান করচে। শিখা অর্থাৎ কঁচা শালপাতা জড়ানো খানিকটা তামাকপাত । এক রকম বিড়ি বলা যেতে পারে । কাছে একটা মস্ত কুকুর। কুকুরটাকে দেখে মনে হোল, সেটা বাঘকেও ভয় করে না । করবার কথাও নয় । दव्ठांभ-@ कि त्रै ८द्र!