( os ). স্থ্য সমেত আসল টাঙ্ক পাই থাকেন তাহ হইলে কেবল জয়পেশী ইজারার সময় গত হয় মাই বলিয়। অথবা বন্ধক্ষদাতা এককালীন কাৰ্চ দেওয়া টাকা দিঝর শর্ত করিয়ছে বলিয়া আবদ্ধ ভূমি মুক্ত হওয়ার পক্ষে কোত প্রক্ষিবন্ধক হইতে W. পারে:ম * f - . . . . ," জরপেশগী বন্ধক সম্বন্ধে বন্ধকদাতা ইজারীর মিয়াদ গত হইবার পুৰ্ব্বে দখল পাইবার জন্য এবং হিসাব লইবার জন্য মালিশ করিতে পারে কি না ইছ। সঙ্গেহ স্থল । কলিকাতা আদালত ১৮৫২ সালের ১৫ অপ্রেল তারিখে কোন মোকদমায় এই নিম্পত্তি করিয়াছেন যে আইনানুসারে এই ইজরা রদ হওয়া গণ্য করিতে হইবে কারণ ঐ আইনের নিয়ম এই যে উপস্বত্ত্বের দ্বারা স্থদ সমেত আসল টীকা পরিশোধ হইলেই আবদ্ধভূমি মুক্ত হওয়া জ্ঞান করিতে হইবে + । এই মোকদমার রিপোর্ট দ্বারা ইহা প্রকাশ হয় না যে ঐ ইজারার মেয়াদ গত হইয়াছিল কি না । আদালত এই মোকদমার উপর নির্ভর করিয়া ইহার ১৫ দিবস পরে সপষ্টরূপে নিম্পৰ্ত্তি করিয়াছেন যে মিয়াদ গত হইবার পুৰ্বেই জরপেশগী ইজার। পাষ্ট্র রদ হইতে পারে ; ও অপর এক মোকদমায় রায় দিবার সময় আদালত কহিয়াছিলেন যে “স্থদ সমেত আসল টাক পরিশোধ হইলেই ইজারণ অন্ত হওয় বিবেচনা করিতে হইবে ঃ । 毒 - - দুই মাস পরে এই তর্ক পুনরায় উপস্থিত হইয়াছিল ও আদালতের বিচারকৰ্ত্তাগণ ভিন্ন মত্ত দিয়াছিলেন । এই মোকদ্দমায় আদালত কহিলেন যে ১৫ জাপ্রেল তারিখের নজির আদেী খাটে না কারণ ঐ মোকদমায় নালিশ উত্থাপনের পুর্বেই ইজারার মিয়াদ গত হইয়াছিল ও বন্ধকগ্রহীতার ভঁাহার ইজারার মিয়াদ গত হইবার পুৰ্ব্বে হিসাৰ দিতে অথবা অধিকার পবিত্যাগ করিতে বাধ্য নহেন । কিন্তু যদিও ঐ বিষয় উত্থাপন হইয়ণ তর্ক হইয়াছিল তত্ৰাচ আদালত কেবল ঐ মোকদ্দমার অবস্থার উপর নির্ভর করিয়াই এরূপ নিষ্পত্তি করিয়াছেন x ।
- সদর দেওয়ানী আদালতের ১৮৫১ সালের ৬৩২ পৃষ্ঠা : উপরোক্ত আদালুভ ৫ বালম ১০ পৃষ্ঠা, সদর দেওয়ানী আদালতের ১৮৫২ সালের ২৮০ ও ,t o . . ب }ټrه sه وا
+ স দেঃ আঃ ১৮৫২ সাঃ ২৮• পূঃ । *স দেঃ আঃ ১৮৫৩ সালের ৫৭৫ পৃষ্ঠা। × সঃ দেঃ আঃ ১৮৫২ সালের ৪৭৭ পূঃ ।
