পাতা:বন্ধক সম্পর্কীয় পুস্তক.pdf/১৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 'చి' ) হইলে ১৮৯৯ সালের ১৪ আইনের ১ ধারার ১• প্রকরণ অনুসারে, তমাদী ঋণী ব্যক্তি লিখিত কোন দস্তাবেজের দ্বারা সমুদয় খন অথবা তাহার কিয়দংশ পাওনা থাকা স্বীকার করিয়া থাকিলে ঐ স্বীকারের তারিখ হইতে পুনরায় অমাদী গণনা করা যাইবে আর যদি বহু ব্যক্তি গুণী থাকে তাহ হইলে জমাদি এক জনার স্বীকারের দ্বারা অপরাপর খণী আবদ্ধ হইবে না “ । বন্ধকদাতা ও গ্রহীতা উভয়ের মধ্যে হিসাব হইয়। থাকিলে ঐ হিমবকে যথার্থ থাক। স্বীকার করা হইলে তাহাকে ১৮৫৯ সালের ১৪ আইনের ৪ ধারা অনুসারে স্বীকার বলিয়া গণ্য করা যাইবে ন তস্কপ খতের পৃষ্ঠে টাকা উমুল দিয় প্রতিবাদী দস্তখত করিলে তাহাকেও উল্লিখিত স্বীকার বলিয়া গণ্য করা বাইবে না । o, মহারাণীর চার্টর দ্বার স্থাপিত আদালতে বন্ধকগ্রহীতা আবদ্ধ সম্পত্তি দখল পাইবার জন্য যে নালিশ করে সেই নালিশের কারণ ঐ তারিখে উত্থাপন হওয়া গণ্য করা যাইবে যে তারিখে আসিল টাকার কিয়দংশ বা জুদ শেষে দেওয়া যায় { । কোল ব্যক্তির কোন বিষয়ের জন্য নালিশ করিবার হক থাকিলে আর ঐ ব্যক্তি অপর কোন ব্যক্তির চাতুরির দ্বারা ঐ হকের বিষয় অজ্ঞাত থাকিলে কিম্বা ঐ হক সাব্যস্থ জন্য যে দলিল আবশ্যক তাহ কোন ব্যক্তির চাতুরির দ্বারা গোপন থাকিলে ঐ হকদার ব্যক্তি নালিশ করিলে তাহার তমাদী ঐ তারিখ হইতে গণন করা যাইবে যে তারিখে ঐ ব্যক্তি প্রতারণার বিষয় অবগত হয়েন কিম্ব থে তারিখে তিনি প্রথমতঃ উক্ত দলিল প্রাপ্ত হইবাব উপায় অবলম্বন করিতে পারিতেন x । যে স্থলে মালিশের কারণ কোন প্রতারণ ঘটিত ব্যাপারের উপর উত্থাপন

  • ১৮৫৯ সালের ১৪ আইলের ৪ ধারণ । * উs রিঃ ৮ বtঃ ১ ও ৩৩৫ পূঃ ।
  1. ১৮৫৯ সালের ১৪ আইনের ৬ ধারা ।

o X ১৮৫৯ সালের ১৪ আইনের ৯ ধারা ।