কাস্ট্রের সাহেবের ঐ অবশিষ্ট টাকার দ্বারা অন্যান্য সম্পত্তির খাজান পরিশোৰ করিবার তারিখের ১২ বৎসর পরে বন্ধঞ্চগ্রহীত উক্ত অবশিষ্ট টাঞ্চল প্রাপ্ত হইবার জন্য মালিশ করেন। এমতাবস্থায় আদালত কহিলেন যে তাহার এই ধোঁকজমা কাশাতীত দোষ প্রযুক্ত শ্ৰুত যোগ্য হইতে পারে না। আর এতদ্ধিৰয়ে কোম সঙ্গেহ নাই যে বন্ধকদাতা বান্ধি খাজামার মিলামে আবদ্ধ ভূমি বিক্রয় করতে দেওয়াতে এরূপ চুক্তি ভঙ্গ করিয়াছেন যে তারা বন্ধকগ্রহীতার তৎক্ষণাৎ কর্ড দেওয়া টাকা প্রাপ্ত হইবার জন্য নীলিশ করিবার স্বত্ব জমিয়াছে। কোন ব্যক্তিকে এক বর্ভপত্র দেওয়া হইয়াছিল। বর্ভপত্র বিক্রয় পত্র স্বরূপ অর্থাৎ প্রকৃত কবলার ন্যায় ও যদি ইহার সহিত অন্য কোন দলিল মৰ্ণ হয় তাহী হইলে ঐ বৰ্ত্তপত্রের তারিখ হইতে ১২ বৎসর মধ্যে কেবল দখলের সালিশ আবশ্যক, কিন্তু এস্থলে এই বিক্রয় পরে শর্তী বিক্রয় হইয়াছিল অর্থাৎ ৮দিবস পরে এই একরারনাম হইয়াছিল যে বিক্রেতা ৫ বৎসর পরে স্থদ সমেত বিক্রীত ভূমির মূল্য ক্রেতাকে দিলে তিনি ঐ ভূমি পুনঃপ্রাপ্ত হইবেন । আদালত বিচার করিলেন যে একরারনামার দ্বারা বৰ্ত্ত পত্রের শর্ভ স্থগিদ থাকিৰে ও ৫ বৎসর পরে যদি বিক্রেত টাৰণ পরিশোধ করিতে ক্ৰটী করে তবেই তিনি অর্থাৎ ক্রেতা বৰ্ত্ত পত্র অনুসারে সম্পূর্ণ স্বত্বাধিকারী হইবেন তন্নিমিত্তে ঐ ৫ বৎসর অস্ত না হইলে নালিশের কারণ উত্থাপন হইবে না ; এবং যে হেতুক ঐ ৫ বৎসর মধ্যে ক্রেতার দখল প্রাপ্ত হইবার নানিশ শুনা যাইত না ৫ বৎসর গতে ২ বৎসর মধ্যে তাহার নালিশ অবশ্যই শুনা যাইবে । আদালত আরও এই অভিপ্রায় প্রকাশ করিয়াছিলেন যে যদি বৰ্ত্তপত্রে অথবা একরারনামায় এরূপ শর্ত থাকিড যে ক্রেত এবং ঋণদাতা অধিকার প্রাপ্ত হইবেন তাহ হইলে যে দিবস তিনি প্রথমে অধিকার করিত্বে পাৱিতেন তদিবসেই তাহার অধিকার প্রাপ্ত হইবার মালিশের কারণ উত্থাপন হইয়াছে জ্ঞান করা ফাইত ও তদিবস হইতে ১২ বৎসর মধ্যে তাহৰুে নালিশ কারিতে হইত * । - * . . • কোন দিবস হইতে মালিশ করিবার সময় গণনা করিতে হইবে তৰিয় স্থিরীকরণ জন্য আসল ঋণ যে দিবস পাওনা হয় ও তৎসম্বন্ধীয় অন্য ঋণ এখন পাওয়ান হয় এতদুভয় দিবসে প্রেভেদ করা উচিত—যথা,যে স্থলে এরূপ চুক্তি Că o
- উঃ পঃ আঃ ৮ বাঃ ৩৯১ পৃঃ, s বালম ১৩০ পূঃ। •
