পাতা:বন্ধক সম্পর্কীয় পুস্তক.pdf/১৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ১৭৩ ) BBB BBBBBBS BBS BBBBB BBB KB DD BBB BBDDS DD DD গিয়া যাহ অবশিষ্ট থাকিবে তদ্ধার ক্ষসিল পরিশোধ হইবে এই রূপে প্রত্যেক বৎসরের শেষ হিসাব পরিষ্কার হইয়া আসিলে আসল টাকা ও ক্রমে পরিশোধ হইয়া আসিধে ও ক্রমশ বন্ধকদাতাকে আসল টাকার স্থদ ও কম দিতে হইৰে ; * উভয় প্রকার হিসাব দ্বারা অবশেষে একই ফল দর্শিবে ×। - কেবল আসল টাকার সমতুল্য স্থদ লইতে বন্ধক গ্রহীতাকে আবদ্ধ করিবার বিষয় আইন কোন বিধান নাই। ইহা বলা আবশ্যক ষে বম্বে প্রদেশের হাইকোর্টে এই নিয়ম হইয়াছে যে হিন্দু আইনানুসারে আসল টাকার অধিক মুদ একবারে আদায় হইতে পারে না । আর ১৮৫৫ সালের ২৮ আইন যদ্বারা ১৮২৭ সালের ৫ আইনের ১২ ধারা রদ হইয়াছে তদ্বারা হিন্দু আইনের উক্ত নিয়ম পরিবর্তন হয় নাই । যদ্যপি হিসাব লইবার পর ইহা স্পষ্ট দেখা যায় ষে বন্ধকগ্রহীতার স্থল সমেত আসল টাক পরিশোধ হইয়। গিয়াছে তাহ হটলে তৎপরে তিনি যে সকল টাকা লইয়াছেন তাহ বন্ধকদাতার টাকা বিবেচনা করিতে হইবে ও যদবধি ঐ টাকা ফিরিয়া না দেওয়া হয় তদবধি ঐ টাকার উপর মুদ দিতে হইবে। যদিও আদালতের সাধারণ নিয়মানুসারে ওয়াসিলাতের উপর মুদ ডিক্ৰী করা যায় তত্ৰাচ মালিশ করিতে যদি অত্যন্ত বিলম্ব হইয়া থাকে অথবা যদি অন্য কোন কারণ থাকে তাহা হইলে আদালত স্থদের ডিক্ৰী নাও দিতে পারেন আদালত যে কোন অবধারিত হারে স্থদের ডিক্ৰী করিতে বাধ্য এমত কোন নিয়ম দেখা যায় না; এই বিষয় প্রত্যেক মোকদ্দমার অবস্থা দুষ্টে স্বাহ তাহারা উচিত বিবেচনা করেন তাহাই করিতে পারেন ও কেবল নালিশ করিতে গৌণ হইয়াছে বলিয়া ৰে মুদের ডিক্ৰী করিবেন না এমত নহে । , * কি প্রকারে হিসাব লওয়া যাইবে তদ্বিষয় উভয় পক্ষের মধ্যে কোন নিয়ম হইয়। থাকিলে যদি ঐ নিয়ম আইন বিরুদ্ধ না হয় তাহ হইলে তৎনিয়মানুযায়ী কৰ্ম্ম করা যাইবে যথা—যদি এরূপ চুক্তি হইয়া থাকে যে উপস্বত্ব হইতে স্থদ পরিশোধ হইয়া যাহ অবশিষ্ট থাকিবে তম্বার। আসল পরিশোধ হইয়। § সদর দেওয়ানা আদালতের ৮৯৮ সালের ৫৪৯ পৃষ্ঠা। × *3 高研3 リ いb-○○ リび研溶 R&8