পাতা:বন্ধক সম্পর্কীয় পুস্তক.pdf/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. . . *, * 'సి " : তিনি নগদটাকার জন্য নালিশ করতে পারেন না । কিন্তু বহু দিবস হইল ইছ { BB BB BBB B BBBlB BBB BB BBB u D BBB BBBB BBBS আর এমত মোকদ্দমায় বন্ধকপত্র প্রমাণ স্বরূপ গণ্য হইবে। বদ মুপ্রিমকোটে নলিশ করিল। মফঃসল কোর্টে, ঐ ডিক্ৰী জারী করিলে শেষোক্ত আদালতকে ঐ ভিত্রীকে গ্রাহ ও মাম্য করিতে হইবে। যে বিষয় মিষ্পত্তি হইয়াছে তাই যে আদালতের দ্বারা বিচার হইয়াছে সেই আদালত । কর্তৃক পুনবিচার হইতে পারে। যদবধি ঐ ডিক্ৰী কুহাল থাকে তদবধি মভঃসল খাদালত ঐ বিষয় সম্বন্ধে কিছুই বলিতে পারেন না। তাহার। আপনাদের আইমাছুসারে কার্য ন করিয়। সাধারণ নিয়মানুসারে সমতুল্য আদালতের ভিত্রী মান্য করিবার যে নিয়ম আছে তদনুসারে কৰ্ম্ম করিবেন । সুপ্রীম কোর্টে ব্যয়সিদ্ধের ডিক্ৰী হইবার পর বন্ধক গ্রহীতা মফঃসলে ভূমি দখলের জন্য নালিশ করেন । বন্ধকদাতা আপত্তি করে যে টাকা আদায় হইয়। আবদ্ধ ভূমি উদ্ধার হইয়াছে । আদালত কহিলেন যে ব্যয়সিদ্ধ হইয়াছে ও যখন BBBBBBB BB BBBB BBBBB JBB BBS BBBS BBB BBBBS আপত্তি করিলে আদালত কর্তৃক গ্রাহ হইবে না। আর যে মোকদ্দমাৰ বন্ধকদাতা এক পক্ষ ছিল সেই মোকদ্দমায় সুপ্রিমকোর্ট ব্যয়সিদ্ধের ডিক্ৰী দিয়া থাকিলে তদ্বিষয় কোন আপত্ত্বি অত্র আদালতে উপস্থিত হইতে পারে না। সুগ্ৰীমকোর্ট বা হাইকোর্টের ডিক্রয় অনুবলে মোকদম উপস্থিত হইলে নফঃসল আদালত বাদকে দখল দিবেন । যদিও যে মোকদ্দময় উক্ত ডিক্ৰী হইয়াছে দেই যেকেদম। দায়ের করিবার অগ্ৰে ব্যয়সিদ্ধের কোন মুটাস না দেওয়া গিয়া থাকে তত্রটি উক্ত নিয়ম থাটরে । সদর কোর্টে এক মোকদম। বিচারকালীন জজ মাহেবের ইহা কহিয়াছেন যে, যখন সুপ্রীমকোর্টের ডিক্ৰী অনুসারে বন্ধকদাতার উদ্ধার কলিপার হক লোপ হইয়াছে তখন আর লুটস জারী করিবার অবশ:ক দেখা মায় না । SKeBBBBBB BBu BBBBB BBB BB BS BBBB BBBBB BB ভিন্ন অন্যের উপর গ্রীনকোর্টে জারী হইতে পারে না । তজ্জন্য বন্ধক গ্রহীত। যখন বন্ধকদাতার উপর যুগ্রীনকোর্টে নালিশ করিয়া ব্যয়সিদ্ধের ডিক্ৰী পান ও - পরে ঐ ভিক্রীর অনুবলে তৃতীয় এক ব্যক্তি যিনি সুপ্রীমকোর্টে মালিশের পূর্ব বন্ধষ্ণদাতার স্বত্ব খরিদ করিয়া দখলকার ছিলেন তাহার নামে নালিশ করেন। ত্বাহ হইলে ঐ ডিক্রতে তিনি কোন পক্ষ না থাকাতে স্তম্বাবু। তাছুর কোন উনিষ্ঠ হইবে না। * •