পাতা:বন্ধক সম্পর্কীয় পুস্তক.pdf/৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( १ ४ ) গ্রহীতা সম্বন্ধ আছে। ইহাতে এই নিষ্পত্তি হইয়াছিল যে ধখন ঐ নিলাম ৫০ বৎসর স্থিরতর অাছে আর যখন বন্ধুকদাতা বা তাহার উত্তরাধিকারী ঐ মিলামের বিষয় মা জানার কোনই সম্ভব ছিল না সে স্থলে প্রতারণা ও চাতুরির কোন বিশেষ প্রমাণ ব্যতিত ঐ মোকদ্দমায় তমাদি ঘটিয়াছে × । ইংরাজী নিয়মে এক বন্ধক হয় আর বন্ধকদাতা দখলিকার থাকে । বন্ধকগ্রহীতাকে নৈরাস করণ মানসে বন্ধকদাতা ইচ্ছাপূর্বক খাজান বাকি রাখে আর নিলামে স্বয়ং বেনামি খরিদ করে। ইহাতে আদালত এই বিচার করেন যে বন্ধকদাতা চাতুরি কবিয়াছে ও তজ্জন্য দণ্ডবিধির ৪০৫ ধারানুসারে শাস্তির যোগ্য । যে স্থলে এই নিয়ম হইয়ছিল যে পর্ষ্যস্ত আসল টাকা মায় সুদ আবদ্ধ সম্পত্তির উপস্বত্ব হইতে পবিশোধ ন হস সেই পৰ্য্যন্ত বন্ধুক গ্রহীত। দখলিকার থাকিবে সে স্থলে বন্ধক গ্রহীতাকে কিছু পাওয়ানা থাকিলে বন্ধকী সম্পৰ্ত্তির উপর দথলিকার থাকিতে হইবে। আর উপযুক্ত কারণ না দৰ্শাইলে বন্ধকদাতার বিরুদ্ধে কোন উপায় অবলম্বন করিতে পরিবে না কিন্তু পুবিকেন্সেল বম্বে আদালতেব এক অীপীলে যে নিম্পত্তি কবিয়াছেন তাহা উপবোত্ত নিয়মের সহিত ঐক্য হয না । এই মোকদ্দমার অবস্থা এই যে লালকৃষ্ণেব কুঠি হইতে এক গ্রামের রাজস্ব বন্ধক দেওয়া হইয়াছিল, আর বন্ধকপত্রে এই নিয়ম হইয়াছিন যে উপস্বত্ব হইতে প্রথমে স্থদ পরিশোধ হইয়া পরে s সিল টাকণ পরিশোধ হইবে, আর যে পৰ্য্যন্ত বন্ধকগ্রহীতাব সমুদয় টাকা পরিশোধ না হয় সে পৰ্য্যন্ত বন্ধক গ্রহীত। দখলিকার থাকিবে আরও এই শর্ত হইয়াছিল যে বন্ধকগ্রহীত। খাজান। আদায়ের নিমিৰ্ত্ত এক জন কেরাণী মিযুক্ত করিবেন আর ঐ কেরাণী তাহার বেতন ও খোরাকী বন্ধুকদাতা হইতে পাইবেন । এই নিয়মানুসারে এক জন কেরাণী নিযুক্ত হইয়। কএক সন আদায় করিয়াছিল পরে ৪ । ৫ বৎসর বন্ধকদাতারা দথলিকার ছিল। রাম লালকৃষ্ণের কুঠিব এক জন শরীক ছিল আর তজন্য যদিও নিজে বন্ধকপত্র লিখিয়ণ দেয় নাই তত্রীচ বন্ধকদাতার স্বরূপ ছিল । লালকৃষ্ণের কুঠির সরাকৎনাম শেষ হইবার পর আবদ্ধ সম্পত্তি রাম ব্যতীত অন্য শরীকদারের অংশে পড়িল। রাম তাহার অন্যান্য শরীকদারের উপর এক _t × মার্শাল কৃত রিপ্লোর্ট ৯১ পৃষ্ঠ।।