丐亨
- द्म छांडिविgदय 8 मूडसू Y 8N2.
ফলে এই সকল অবনত জাতি অনেকটা মাথা তুলিতে পারিয়াছে। পরে ১৯০৫ সালে জাপান যেদিন প্ৰবল রুশকে পদানত করিল সেইদিন ইয়োয়োপের চেতন। আসিল। পাশ্চাত্য বুঝতে শিখিল-"প্ৰাচ্য জগতে ও সভ্য জাতি আছে।” তখন হইতে তুলনাত্মক প্ৰণালীর অবলম্বন পণ্ডিতমহলে বেশী হইতেছে। অপরিচিত বস্তুও যে সম্মানাহ এই ধারণা সুধী-জগতে প্ৰচারিত হইতেছে। "সমাজবিজ্ঞানের” গতি নুতন দিকে চলিয়াছে। নৃতত্ত্বের আলোচনায় একটা রিফর্মেশন বা সংস্কার সাধিত হইয়াছে । মধ্যযুগে ইয়োরোপের লোকেরা ধৰ্ম্মকৰ্ম্ম সম্বন্ধে রোমীয় পোপের অধীনতায় জীবন যাপন করিত । পোপ খৃষ্টানমাত্রের গুরু পুরোহিত ও দেবতাস্বরূপ ছিলেন । তাহার বিচার অগ্ৰাহ বা বজান করিবার অধিকার কোন ব্যক্তিরই ছিল না । পোপের বিবেচনা যে কখনও ভ্ৰমাত্মক হইতে পারে, পোপ যে রক্তমাংসবিশিষ্ট সাধারণ মানুষের ন্যায় DBB BBD DD DS DBBD DDD DBBBDB KBDBS DEDB BBDBD BDDDBD পৰ্য্যন্ত লোকেরা নিৰ্য্যাতিত হইত। বিনাবাক্যে অবনত মস্তকে পোপের আজ্ঞা পালন করা খৃষ্টানমাত্রের ধৰ্ম্ম বিবেচিত হইত। লোকেরা পোপের এই ক্ষমতা ও অধিকারকে “ইনফিলিবিলিটি” বা চরম পরিপূর্ণতা BDD DDBDS g BDBDtBDB BLL DDDBD DBDY DB উঠে। অবশেষে ব্যক্তিগত চিন্তাশক্তি এবং স্বাধীন ধৰ্ম্মজ্ঞান ইয়োরোপীয় মানবকে পোপের অত্যাচার হইতে মুক্তিদান করে। এই মুক্তির নাম zEHB DtDS DDDDBDB SiE D BBBDBDBS এশিয়া এবং ইয়োরোপের (অর্থাৎ প্ৰাচ্য ও পাশ্চাত্যের ) পরস্পর সম্বন্ধও উনবিংশ শতাব্দীতে এইরূপই ছিল। প্ৰাচ্য ভক্ষ্য এবং প্রতীচ্য ভক্ষক-এশিয়া ইয়োরোপের বাজার, এশিয়া ইউরোপীয়দিগের
