লড়াই-মণ্ডলের নিয়ম | trdt আমার যে আচরণকে নির্দয় ও বর্বর বলিতেছে আমি হয়ত সেই BBBBDS DDiB BBB D BBD DBBuDuD DDDuD S BDD DuS লড়াইয়ের প্রয়োজনানুসারে যখন যাহা অবশ্য কর্ক, বিবেচিত হইবে। সেনাপতিরা তখন তাঁহাই করিতে বাধ্য। তাহা না করিলে মুর্থতার ফলে দেশের স্বাধীনতা নষ্ট হইতে পারে। কাজেই লড়াইমণ্ডলে দয়া প্ৰকাশ সম্বন্ধে সকল নিয়ম কাৰ্য্যে পরিণত করা বড়ই কঠিন । বৰ্ত্তমান সমরে জাৰ্ম্মাণির আচরণকে শত্রুপক্ষীয়ের নিন্দা করিতে সুরু করিয়াছেন। বলা বাহুল্য এরূপ নিন্দ ভৎসনা ও গালাগালি যুদ্ধের সময়ে পরস্পর পরস্পরকেই করিতেছেন। এ বিষয়ে সত্য উদ্ধার কোন | দিনই হইবে না। আজকাল ইংরাজী সংবাদপত্রে লড়াই-মণ্ডলের নিয়মবলী কিছু কিছু আলোচিত হইতেছে। আলোচনার সুর দুই শ্রেণীর অন্তৰ্গত। এক শ্রেণীর আলোচনায় দেখিতেছি লেখকেরা বুঝাইতে চেষ্টা করিতেছেন “জাৰ্ম্মাণি লড়াইমণ্ডলের কোন নিয়মই মানিতেছেনসভ্যজগতে জাৰ্ম্মাণির মুখ দেখান অসম্ভব হইবে । ইনি বেলজিয়াম ও লাক্সেস্বাগ দখল করিয়া আন্তর্জাতিক সন্ধি ভঙ্গ করিয়াছেন-গায়বেন । জাহাজ যুদ্ধের সময়ে তুরস্ককে বেচিয়া, লড়াই-মণ্ডলের নিয়ম ভঙ্গ করিয়াছেন-আমেরিকার দৌত্যবিভাগকে অপমান করিয়া উদাসীন রাষ্ট্রসম্বন্ধীয় আইন অস্বীকার করিয়াছেন- এবং বেলজিয়ামের “সাধারণ” জনগণের উপর জুলুম করিয়া বর্বরতার প্রশ্ৰয় দিয়াছেন!! এই অবস্থায় ইংরাজেরা আন্তর্জাতিক আইন মানিয়া চলিবেন কেন ? ইহঁরা : উদাসীন জাহাজের জাৰ্মাণ মালগুলি গ্রেপ্তার করিলেই ভাল হয়। Yve it's acre f$ 3&stfs a Free ships, Free goods. অর্থাৎ জাহাজ যদি উদাসীন রাষ্ট্রের সম্পত্তি হয় তাহা হইলে তাহার | ভিতরকার কোন মালই গ্রেপ্তার করা হইবে না। এই নিয়মানুসারে
