শক্ৰতা কাহাকে বলে ? না। অন্বযুদ্ধের প্রকৃত সংবাদ ত কেহই পাইতেছেন না। অধিকন্তু বাকুযুদ্ধের জটিলতা এত বেশী যে তাহার ভিতর কে কতটা মিথ্যাবাদী বুঝিয়া উঠা কঠিন। মিথ্যাবাদী সকলেই- সকলেই যথাসম্ভব নিষ্ট্রেী দিকে টানিয়া কথা বলিতেছেন—পরাজয়ের সংবাদ চাপিয়া রাখিয়া জয়লাভের সংবাদ ছাপিতেছেন, এমন কি পরাজয়ের ঘটনাবলীকেই জয়লাভের সংবাদরূপে প্রচার করিতেছেন। এই মিথ্যাবাদের আবেষ্টনে কোন পক্ষ বেশী মিথ্যাবাদী তাহার প্রমাণ কোন দিনেই বাহির হইবে না । যখন লড়াইয়ের ইতিহাস রচিত হইবে তখন এই মিথ্যারাশিই গ্রন্থাকারে স্থায়ী হইয়া যাইবে । অধিকন্তু র্যাহারা বৈজ্ঞানিক ও দার্শনিবে র প্ৰণালীতে ঘটনাবলী ব্যাখ্যা করিতে বসিবেন তঁাহারা স্বজাতীয়-গৌরব প্রচারের চেষ্টাই করিবেন। ফলতঃ, একে অসত্য তথ্য, তাহার উপর - তথ্য সমূহের একচোখো ব্যাখ্যা-ইতার নাম ງ (უ. DgBBDBDB DDD BBB DBDD sBg DDD LLB D gBDJS ইংরাজেরাও যে গ্ৰন্থ লিখিবেন তাহাতেও এই দুই দোষ সম্পূর্ণরূপেই থাকিবে। নিরপেক্ষ ঐতিহাসিকের জন্য কোন উপকরণই থাকিবে না। এই জন্যই নেপোলিয়ান ইতিহাস গ্রন্থ পাঠ করিতে চাহিলে তাহার। কৰ্ম্মচারীদিগকে আদেশ করিতেন “ ইতিহাস মিথ্যা তথ্যের অসত্য বৃত্ত্বাস্ত) লড়াই সুরু হইবার পরই প্ৰত্যেক দেশে নৃতন নূতন কবিতা রচিত। হইতে লাগিল। প্রত্যেক সংবাদপত্রেই উদ্দীপনামূলক স্বদেশী সঙ্গীত দেখিতে পাইলাম। ইংলেণ্ডের রাজকবি রবার্ট ব্রিজেস, জাৰ্ম্মাণ কাইসারের সঙ্গে ইংরাজ জাতির তুলনা করিতেছেন The monarch Ambition ri: 10C , ᎠᏰᎩ liar সত্যই ശ്ലീ* * Hath harnessed his slaves;
