दिव्८ऊद्र किं Ar Vo বলিলেন, “লণ্ডন হইতে অক্সফোর্ড পৰ্য্যন্ত আসিতে এত বড় খোলা মাঠ আর নাই। এজন্য বিলাতের সমরবিভাগ এই স্থানকে একটা ষ্টেসন বিবেচনা করিয়াছেন । যাহার এই যান-ব্যবহারে দক্ষতার সাটিফিকেট 0mDD SDDBBBD BBSBBBDBB DDBB DDBD qODB DDDBDLS DDDDDDS তাহার পর এখান হইতে পেট্ৰল লইয়া পুনরায় লণ্ডনে উপস্থিত হইতে * স্কু। বিনা কষ্টে এই কাৰ্য্য সমাধা করিতে পারিলে আকাশ-বিচরণের প্রশংসা-পত্ৰ পাওয়া যায়। এই যাতায়াতে সৰ্ব্বসমেত প্রায় এক ঘণ্টা 55 |” কৃষিক্ষেত্ৰ হইতে পশুশালায় আসিলাম । গোয়ালঘর ভারতবর্ষেরই মত । খড়কুটা গোমূত্র বিষ্ঠা ইত্যাদিতে ঘরের ভিতর অনেকটা ময়লা জমিয়াছে । এখানে কলে দুগ্ধ দোহনের ব্যবস্থা দেখিলাম । কিছুদিন হইল এই কৃষক কলের সাহায্যে দোহন বন্ধ করিয়াছেন । দোহনশালার এক কোণে একটা ক্ষুদ্র এঞ্জিন । তাহার সঙ্গে একটা লম্বা নল সংলগ্ন । এই নলের সঙ্গে গা ভীর বাটের যোগ স্থাপিত হয় । এঞ্জিন চলিতে থাকিলে নল হইতে বায়ু সরিয়া আসে। তাহার ফলে গাভীর স্তনে টান পড়ে, তখন স্বতঃই দুগ্ধ ক্ষরিত হয়। পূর্বে কখনও এইরূপ বায়ুনিষ্কাশন যন্ত্রের সাহায্যে দুগ্ধ-দোহন দেখি নাই । এখান হইতে কতকগুলি কৃষিকাৰ্য্যে ব্যবহৃত কল দেখিবার জন্য কয়েকটা কুটিরে প্রবেশ করিলাম। সর্বসমেত প্ৰায় ২৫টা কল কৃষকের আস বাবের অন্তর্গত বুঝা গেল । বীজ বপন করিবার জন্য এক প্রকার কল আছে। তাহার দ্বারা শ্রেণীবদ্ধভাবে বীজ ছড়ান হয়। এক প্রকার কল দেখিলাম, তাঙ্গার দ্বারা সুন্দর আকৃতি বিশিষ্ট ঘাসের স্তুপ প্ৰস্তুত করা হয় । লোকের পরিশ্রম প্রয়োজন হয় না । চাযাবাদ, পশুপালন ইত্যাদির খরচ সম্বন্ধে আলোচনা হইল। কৃষক