সমুদ্রের উগ্ৰমূৰ্ত্তি কাল ইতালীয় সাগরে ছিলাম। আজ ফরাসী সাগরে পড়িয়াছি। ভোর রাত্রে কসিকা ও সাভিনিয়া দ্বীপদ্বয়ের অন্তর্বত্তী প্ৰণালী পার হইয়াছি। সকালে উঠিয়া দেখি, আমাদের পূর্বে কর্সিকাদ্বীপের শেষ পর্বতসীমা । অল্পক্ষণের মধ্যে তাহাও আর দেখিতে পাইলাম না । নেপোলিয়ানের জন্মভূমি একেবারে অদৃশ্য হইল । সিসিলি হইতে কর্সিকা পৰ্য্যন্ত সমুদ্র বেশ নরম ছিল। আজ ভাবিয়ছিলাম, সেইরূপ নরমই যাইবে । রীডিংরুমে বসিয়া লেখা পড়া করিতেছি, এমন সময়ে হঠাৎ সমুদ্রের মূৰ্ত্তি পরিবৰ্ত্তিত হইয়া গেল। cा२िgङ 6ग२िgङ ऊाशास्त्र छूभूलडोल्द উঠিতে বসিতে লাগিল। সেদিন ক্রীট হইতে সিসিলি পৰ্য্যন্ত আসিতে গ্ৰীক সাগরে জাহাজের “রোল”- নড়া থাইয়াছি। দ্বিতীয় ধরণের নড়া” দেখাইবার জন্যই যেন আজি আমাদের জাহাজকে নাচাইতে আরম্ভ করিল । সমস্ত জাহাজটা একবার উঠিতেছে আর একবার বসিতেছে। সম্মুখভাগ যখন জলের মধ্যে বসিয়া যায়। তখন পশ্চাদ্ভাগ উৰ্দ্ধে উঠে, এবং সম্মুখভাগ যখন উদ্ধে তখন পশ্চাদ্ভাগ জলের মধ্যে বসিতে থাকে, ইহার নাম ‘পিচ’-নড়া। ইহাতে সম্মুখ এবং পশ্চাতের অংশদ্বয়ই বিশেষরূপে ঝাকনি পায়। মধ্যDBB DBDDOSD SDB S DB DS DDBDS siDS DBBS BDLD D পিচু-নাড়া খাইয়াছি তাহ সহজে ভুলিব না। এখন জাহাজের নামে vg
