পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/২৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যাপক হ্যাডন ও সামাজিক তথ্যসংগ্ৰহ R8 S হ্যাডান অষ্ট্রেলিয়ার দৃষ্টান্ত দিলেন। প্রথম যুগের নৃতত্ত্ববিদেরা অষ্ট্রেলিয়ার প্রদেশসমূহে একই প্রকার ধৰ্ম্মনীতি ও সমাজ-জীবন লক্ষ্য করিয়াছিলেন। আজকালকার নূতন পৰ্য্যবেক্ষণে বুঝা যাইতেছে, অষ্ট্রেলিয়ায় বৈচিত্ৰ্য বড় কম নাই। অষ্ট্রেলিয়ার জনগণের বসতি ও একবারে বা দুই বারে সম্পূর্ণ হয় নাই। নানাকালে নানাস্থান হইতে অষ্ট্রেলিয়ায় अन्नभा°ाभ श्शेश्वाcछ । আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, “আপনি কি বিবেচনা করেন যে, জগতের সকল জাতিই কোন নির্দিষ্ট প্ৰণালীতে উন্নতির পথে অগ্রসর হইতেছে ?” DB DBBDBSaSDD D DBBD DkBBDDBBDBD DBD DBD BBDBD সাধিত হইতেছে। কোন একজাতি অন্যান্য জাতি হইতে পৃথক নিয়মে বিকাশ লাভ করিতেছে দেখিয়া তাহাকে সেই সমুদয় অপেক্ষা নিকৃষ্ট বা BDD DD BBD DSS DOBBBBB BB LBBDDS DDD DDBDDBDS প্ৰাপ্ত হইয়াছে। এই রীতির পার্থক্য কোন দিনেই সম্পূর্ণরূপে লুপ্ত হইবে না। জাতিপুঞ্জের ক্রমবিকাশের ধারায় চিরকালই আমরা বৈচিত্র্য দেখিতে পাইব । ইহার মধ্যে কোন একটি রীতিকে আদর্শ বিবেচনা করা সঙ্গত নয়। কোন একটি প্ৰণালীকে অন্যান্য জাতির মাপকাঠি বিবেচনা করিলে অন্যায় হইবে। প্ৰত্যেককে স্বতন্ত্র উপায়ে স্বতন্ত্র মাপকাঠিতে পরীক্ষা করা আবশ্যক। যে সকল সমাজকে সাধারণতঃ অসভ্য বা বর্বর বলা হয় তাহারা সত্য সত্যই অনেক সময়ে বর্বর নয়। তাহাদের মধ্যে সভ্যতা, মনুষ্যত্ব, ধৰ্ম্মজ্ঞান, আধ্যাত্মিকতা হয়ত প্রচুর পরিমাণেই বিদ্যমান। কিন্তু লোকেরা নিজেদের পরিচিত মাপকাঠি এবং আদর্শের হিসাবে অন্যান্য জাতিকে বুঝিতে যাইয়া কাহাকেও অসভ্য কাহাকেও বা অৰ্দ্ধসভ্য বলিয়া থাকে। এইরূপ বিবেচনা নিতান্তই ভ্ৰমাত্মক ।