8 tyr दéभान छ।१९ নিকট ২০২৫ বৎসর পূৰ্বেকার ভারতীয় সমাজের গল্প শুনিলাম। বোম্বাইয়ের একজন ধনী ভাটিয়া ইহঁাকে স্পর্শ করিয়াছিলেন। এজন্য। গৃহে ফিরিয়া ভাটিয়া বন্ধুকে স্বান করিতে হইয়াছিল। ইনি মান্দ্ৰাজে বাস করিবার সময়ে ভৃত্যকে বলিয়া গিয়াছিলেন, “আমার স্ত্রী গৃহে থাকিলেন, ইহঁর কাজকৰ্ম্ম করিও।” তৃত্য স্ত্রীকে রক্ষণাবেক্ষণ করিবার BYY KBD D DBBB DJY DDDB BBT DS S DD BB DDBDD পর ঘরের চাবি খুলিয়া দেয়! এই গল্প স্ত্রী তাহার ভারতভ্ৰমণ বিষয়ক পুস্তিকায় লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। খানিকক্ষণ কথোপকথনের পর সওদাগরপত্নী গৃহসংলগ্ন বাগান। দেখাইতে লইয়া গেলেন । কপি, কড়াইশুটি, রুবাব, শাক ইত্যাদি নানা শক্তজীর উদ্যান দেখিতে পাইলাম। ইনি বলিলেন, “কাল ৭৮ জন। বন্ধুকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া বাগানের তরকারী রাধিয়া খাওয়াইয়াছি। নিজ বাগানের জিনিষ বেশী মিষ্টই লাগিয়াছিল ।” অনুরোধে কয়েকটা কড়াই শুটি গাছ হইতে ছিড়িয়া খাইলাম। বেশ সুমিষ্ট বোধ হইল। বাগান দেখিয়া ফিরিলে সওদাগর বলিলেন, “মহাশয়, আমি লেখাপড়ার ধার ধারি না । তথাপি ২৪ খানা বই রাখিয়াছি। আসুন আমার ক্ষুদ্র লাইব্রেরী আপনাকে দেখাই ।” লাইব্রেরীতে নানাপ্রকার পুস্তকই দেখিলাম । পুস্তক দেখাইতে দেখাইতে বলিলেন, “আমার এক পুত্ৰ অক্সফোর্ডে ইতিহাস পাঠ করিতেছে। "ইউজেনিক্স” তাহার বিশেষ আলোচ্য বিষয়। প্ৰথম পুত্ৰ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রীলাভ করিয়া এক্ষণে ব্যারিষ্টারী করিতেছে। তাহার বিবাহও হইয়াছে। এজন্য সে আজকাল স্বতন্ত্র বাড়ীতে বাস করে। তাহাকে বৎসরে ৭৫০। ৩২ টাকা করিয়া সাহায্য দিৰ বলিয়াছি। অবশ্য সে যখন এই পরিমাণ টাকা নিজেই রোজগায়।
