ዓbሙ বৰ্ত্তমান জগৎ এই কিবুলা সম্বন্ধে একটা গল্প শুনিলাম। যাহারা সকল জিনিষ পীত দেখে, অথবা যাহাদের মাথা ঘুরার ব্যারাম, তাহারা ডাহিনদিকের প্রস্তর তিনটিকে জিহব। দ্বারা চাটিয়া অৰ্দ্ধগোলাকার অংশে প্ৰবেশ করিত । তাহার মধ্যে তাহারা লাটিমের মত ঘুরিতে ঘুরিতে বামদিকের গ্রানাইট স্তম্ভগুলির নিকট আসিত । সেই তিনটিকে আবার চাটিয়া তাহারা কাষ্ঠাবেষ্টনের মধ্যে কবরের নিকট যাইত। সেখানে একটা লাল প্ৰস্তরফলকে লৌহময় পদার্থ জলে ঘষিয়া তাহাদিগকে লালধাতুমিশ্ৰিত জল পান করান হইত। শুনা যায় এই ঔষধে মাথা ঘুরা পীত দেখা ইত্যাদি অসুখ দূরীভূত হইত। সুলতান কলাবন এই চিকিৎসার উদ্ভাবন করিয়াছিলেন । তাহার চিকিৎসা প্ৰণালীর আরও কয়েকটা তথ্য গাইডু, মহাশয়ের নিকট শুনিলাম। যে-সকল পাগলের নিদ্রা বেশী হইত না তাহাদিগকে ঘুম পাড়াইবার জন্য ইনি বিশেষ ব্যবস্থা করিতেন । তাহদের শয্যাপাশ্বে উৎকৃষ্ট গল্পকথকেরা কথা বা কাহিনী শুনাইত । অথবা নিকটবৰ্ত্তী কোন গৃহে বসিয়া বাদক ও গায়কেরা সঙ্গীত চর্চা করিত । এইসকল গল্প ও গান শুনিতে শুনিতে রোগীরা ঘুমাইয়া পড়িত। তিনি আরও একটা উপায় অবলম্বন করিয়াছিলেন । রোগীদিগকে বিছানায় শোয়াইয়া তাহাদের পায়ের তলা মালিস করিবার ব্যবস্থা করিতেন । তাহাতেও সহজেই ইহাদের নিদ্ৰা আসিত । sD BDDDBB BBDDDBD DBDBSKKBD BDuBD DBK DBBK SS S igDDDgD অন্যস্থান হইতে আনা হইয়াছে। কোন কোন স্তম্ভ প্ৰাচীন মিশরীয় যুগের ধরণে প্ৰস্তুত। সেগুলির উপরে করিন্থিীয় রীতির শিরোভাগ সন্নিবেশিত করা হইয়াছে। কতকগুলি নূতন প্রকার অলঙ্কারও দেখা গেল। মোচার মত ত্ৰিকোণ অলঙ্কার প্রাচীরগাত্রে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রস্তর
