কপুর। ぬむ হিমসিম নামে যে আর এক প্রকার কপূর অাছে, তাছা সামাম্য কপূর অপেক্ষ সাতিশয় উৎকৃষ্ট এবং তাছার মূল্যও ইছ অপেক্ষা প্রায় শত গুণ অধিক । এই কপূর চীনদেশীর লোকের অাদরপূর্বক সচরাচর ব্যবহার করিয়াথাকে। ইক্ষা প্রস্তুত করিবার প্রণালী কিঞ্চিম্বিভিন্ন —সুমাত্র ও বোর্শিও দ্বীপে যে সকল কপূরৱক্ষ জন্মে, তাহাদিগের কাষ্ঠসকল খণ্ড খণ্ড করিয়া জলপূৰ্ণ কটাহে নিক্ষেপপূর্বক তলায় জ্বাল দিতে ছয় এবং একট। হাজারদ্বারা ঐ জল অনবরত নাড়িতে ছয় । ৰখন ঐ হাতাতে কিঞ্চিৎ কিঞ্চিৎ কপুর লাগিতে থাকে, তখন জল ছাকিয়া স্থির করিয়। রাখিলে তাছার উপরিভাগে কপূর জমিয়া ভাসিয়া উঠে। অনন্তর একটা তামার পাত্রে পরিস্থতধুলি ও কপূরচুর্ণ এই উভয়কে পৰ্য্যায়ক্রমে স্তরে স্তরে বিন্যস্ত করিয়া পাত্ৰ পরিপূর্ণ করত তাছার উপরিভাগে ঐক্সপ আৰু একটা শূন্যপাৰে চাপ দিতে ছয় । এ উভয়পাত্রের সন্ধিস্থলে উত্তমরূপে লেপ দিয়া লিঙ্গে উত্তাপ দিলেই ঐ কপূর শূন্যপাত্র মধ্যে উত্থিত হুইয়। জমাট হইয়। বায়। ঐ কপূরকেই হিমসিম কপূর কছে । ৰুণুর বহুকাল অবধি আৱৰদেশে ও ভারতবর্ষে প্রচলিত আছে । আরবদেশে উছার নাম কাক্ষর ৰণ কপিঙ্কর । যাহা ছউক, আরবেরাই কপূরের অপভ্রংশ হইতে ঐ নাম প্রস্তুত করিয়াছে অথবা আমরাই জৰুৰীক্ষ নাম হইতে কপুর নাম রচনা করিয়াছি, তাছা নির্ণয় করা সহজ নন্থে |
- ബഅ്-ml.