বহুবিবাহ । $ፃ> চতুরো ব্রাহ্মণস্যাদান প্রশস্তান্ কবয়ে বিহুঃ । রাক্ষসং ক্ষত্ৰিয়স্যৈকমামুরং বৈশ্যশূদ্ৰয়োঃ ॥৩। ২৪। ৰিবtহধর্মজ্ঞেরা ব্যবস্থা করিয়াছেন, প্রথমনির্দিষ্ট চারি বিবাহ ব্ৰাক্ষণের পক্ষে প্রশস্ত ; ক্ষত্রিয়ের পক্ষে একমাত্র রাক্ষস ; বৈশ্য ও শূক্সের পক্ষে আমুর । ব্রাহ্মণের পক্ষে ব্রাহ্ম, দৈব, আর্ষ, প্রাজাপত্য, এই চতুর্বিষ বিবাহ প্রশস্ত বলিয়া ব্যবস্থা করিয়াছেন ; সুতরাং, আমুর, গান্ধৰ্ব্ব, রাক্ষস, পৈশাচ অবশিষ্ট এই চতুৰ্বিশ্ব বিবাহ ব্রাহ্মণের পক্ষে অপ্রশস্ত হইতেছে। যদি ব্রাহ্মণের পক্ষে ব্রাহ্ম প্রভৃতি চতুর্বিষ বিবাহ প্রশস্ত, ও আমুর প্রভৃতি চতুর্বিষ বিবাহ অপ্রশস্ত, বলিয়া নির্দিষ্ট হইতে পারে ; জ্ঞাতিভ্যে দ্রবিণং দত্ত্ব কন্যায়ৈ চৈব শক্তিতঃ । কন্যাপ্রদানং স্বাচ্ছন্দ্যাদাসুরে ধৰ্ম্ম উচ্যতে ॥৩। ৩১ । স্বেচ্ছানুসারে কন্যার পিতৃপক্ষকে এবং কন্যাকে যথাশক্তি ধন দিয়া যে কন্যাশ্ৰহণ, তাহীকে অসুির বিবাহ বলে । ইচ্ছয়ান্তোন্তসংযোগঃ কন্যায়াশ্চ বরস্য চ | গান্ধৰ্ব্ব: স ভু বিজ্ঞেয়ে। মৈথুন্তঃ কামসম্ভবঃ ॥৩ ॥৩২। পরস্পর ইচ্ছা ও অনুরাগ বশতঃ বর ও কন্যা উভয়ের যে মিলন তাহাকে গান্ধৰ্ব্ব বিবাহ বলে । হত্ব ছিত্ত্ব চ ভিত্ত্ব চ ক্রোশন্তীং ৰুদতীং গৃহৎ । প্রসহ কন্যাহরণং রাক্ষসে বিধিৰুচ্যতে ॥ ৩ । ৩৩ । কন্যাপক্ষীয়দিগের প্রাণবধ, অঙ্গচ্ছেদ, ও প্রাচীরভঙ্গ করিয়া, পিতৃগৃহ হইতে, বলপূৰ্ব্বক, ৰিলাপকারিণী রোদনগরায়ণ কন্যার যে হরণ, তাহীকে রাক্ষস বিবাহ বলে । সুপ্তাং মত্তাং প্রমত্তাং বা রছে যত্রেীপগচ্ছতি । স পাপিষ্ঠে বিবাহানাহ পৈশাচশচীষ্টমোহধমঃ ॥৩। ৩৪ । মির্জন প্রদেশে সুপ্তা, মত্ত ৰ অসাবধান কন্যাকে যে সম্ভোগ করা, তাহীকে পৈশাচ বিবাহ ৰলে । এই বিৰাহ নিরতিশয় পাপকর ७ श्ाडिद्i८ञ्श्ङ्गं स्त्रथमं ।
