বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন, ২০০১ ○aや (১৪) “টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক” অর্থ এমন একগুচ্ছ সংযোগস্থল (node) এবং সংযোগ লাইন (link) এর সমাহার যাহা দুই বা ততোধিক অবস্থানের মধ্যে টেলিযোগাযোগ স্থাপন করে; (১৫) “টেলিযোগাযোগ সেবা” অর্থ নিম্নবর্ণিত যে কোন সেবা: (ক) টেলিযোগাযোগ অভিব্যক্তিটির সংজ্ঞার আওতায় পড়ে এমন Q কোন কিছুকে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার সাহায্যে প্রেরণ বা o গ্রহণ; N CŞ (খ) টেলিযোগাযোগ সেবার সম্পপ্রসারিত সেবা (value added ് service — যেমন, ফ্যাক্স, ভয়েস মেইল, পেজিং সার্ভিস); so (গ) ইন্টারনেট সেবা; ് o - (ঘ) উপরে (ক) (খ) ও (গ) তে বর্ণিত সেবা ব্যবহারের সুবিধার্থে - টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পর্কিত অবগতিমূলক ঠব নির্দেশনামূলক তথ্যাদি সরবরাহ করা: Q -ം (ঙ) টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার সহিত সংযুক্ত বা সংযোজিতব্য যন্ত্রপাতি স্থাপন বা রক্ষণাবেক্ষণ, অথবা উক্ত যন্ত্রপাতির সমন্বয়সাধন, পরিবর্তন, মেরামত, স্থান পরিবর্তন বা স্থলাভিষিক্তকরণ সংক্রান্ত সেবা; o (১৬) “ট্যারিফ” অর্থ এই আইনের ষষ্ঠ অধ্যায়ের অধীনে কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত বা ধারা ৯২ তেজষ্ক্রতিটাফি - o (১৭) “প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী যন্ত্রপাতি” অর্থ বেতার যন্ত্রপাতি ব্যতীত অন্য এমন যন্ত্রপাতি বা কৌশল যাহা বেতার যোগাযোগে ཝ༦༢ཝ་པཱུ་ཏྲ། བཱི་མ་ལཱ་ཝ། ཝམ་ཏཱ་ར་ ༧ པཱུ་ལ་ (>br) “পরিদর্শক অর্থ ধারা ৬০ এর অধীনে পরিদর্শক হিসাবে নিযুক্ত কোন ব্যক্তি; (১১) পরিচালনাকরী (Operator)” অর্থ টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন o বা পরিচালনের জন্য, বা টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানের জন্য বা Q এই ধরনের একাধিক কাজের সমন্বিত ব্যবস্থা পরিচালনার জন্য, S. লাইসেন্স প্রাপ্ত ব্যক্তি; § (২০) “প্রবিধান” অর্থ এই আইনের অধীনে প্রণীত প্রবিধান; & (২১) “পারমিট” অর্থ ধারা ৪০(২) বা ত্রয়োদশ অধ্যায় এর অধীনে প্রদত্ত Q বা প্রদত্ত বলিয়া গণ্য পারমিট; (২২) “প্রান্তিক যন্ত্রপাতি” অর্থ এমন টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতি যাহা টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ সেবার গ্রহীতা কর্তৃক বার্তা বা তথ্য প্রেরণ বা গ্রহণের জন্য ব্যবহৃত হয়;
পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ৩৩.djvu/৩৮২
অবয়ব