পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ৩৩.djvu/৪৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন, ২০০১ 8や> ৮৬। কমিশন স্বীয় উদ্যোগে বা যে কোন স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির আবেদনে সাধারণ অনুসন্ধান ও এমন যে কোন বিষয়ে বা কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অনুসন্ধান এবং প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ গ্রহণ করিতে পারে যে বিষয়টি বা কর্মকাণ্ড এই আইন দ্বারা নিষিদ্ধ বা অনুমোদিত বা যাহা করা এই আইনের অনুসারে প্রয়োজনীয়। ৮৭। (১) কোন আবেদন বা অন্য কোনভাবে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে, গণশুনানী ও উহার কমিশন যদি মনে করে যে, জনস্বার্থ রক্ষার জন্য উহার কোন ক্ষমতা প্রয়োগ বা পদ্ধতি প্রস্তাবিত প্রয়োগের বিষয়ে বা অন্য বিষয়ে যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণের উদ্দেশ্যে গণশুনানীর ব্যবস্থা করিতে পারে। (২) উপ-ধারা (১) এর অধীন গণশুনানী অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্যে কমিশন তিন - o সদস্যবিশিষ্ট একটি গর্ণশুনানী কমিটি, অতঃপর এই অধীরে কমিটি বলিয়া ২ উল্লেখিত, গঠন করিতে পারে; কমিশনের চেয়ারম্যান বা ভাইস-চেয়ারম্যান কমিটির সভাপতি এবং কমিশন কর্তৃক মনোনীত অন্য কোন কমিশনার বা কর্মকর্তা কমিটির অপর দুইজন সদস্য হইবেন। o (৩) গণশুনানীর ব্যাপারে অনুসরণীয় পদ্ধতি প্রবিধানে ཤ་ཥ་ཚ་གི་ থাকিলে, এই আইনের বিধান সাপেক্ষে, কমিটির বিবেচনামত যথাযথ পদ্ধতিতে গণশুনানী অনুষ্ঠিত হইবে। (৪) কমিটি উহার সদস্যদের সংখ্যা গরিষ্ঠ ভোটে যে কোন সিদ্ধান্ত গৃহীত (৫) প্রয়ােজনীয় তথ্য প্রমাণ পাওয়ার জন্য কমিটি তদন্তাধীন বিষয়ে লিখিতভাবে নির্দিষ্ট সাক্ষ্য বা যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের নির্দেশ দিতে পারে এবং যে বিষয়ে মৌখিক সাক্ষ্য বা যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা যাইবে তাহাও নির্ধারণ করিতে পারে \' ' & (৬) কমিটি যথাযথ বিবেচনা করিলে উহার সম্মুখে সাক্ষ্য বা কোন তথ্য উপস্থাপনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে তাহার মনোনীত একজন এডভোকেট বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞ বা প্রতিনিধিকে উক্ত সাক্ষ্য বা তথ্য উপস্থাপনে বা সেই ব্যাপারে সহায়তা করার অনুমতি দিতে পারবে। (৭) গণশুনানীর কার্যধারা জনগণের জন্য উন্মুক্ত থাকিবে এবং উহাতে উপস্থাপিত সাক্ষ্য ও অন্যান্য তথ্য এবং কমিটি কর্তৃক বিবেচিত ঘটনাবলী e$ করিবেন। (৮) তলব করা হইয়াছে এইরূপ যে কোন ব্যক্তি, বা তলব না পাওয়া সত্ত্বেও তদন্তাধীন বিষয়ে গৃহীতব্য সিদ্ধান্তের কারণে যাহার স্বার্থক্ষুন্ন বা প্রভাবিত হইতে পারে যা উক্ত বিষয় সম্পর্কে ওয়াকেফহাল আছেন এইরূপ যে