পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SN9o বাংলার পুরনারী না ছাইব, না ধরিব দূরে থেকে দেখব। পুণ্য মুখ দেখি আমি অন্তর জুড়াব। শিশু কালের সঙ্গী তুমি যৌবন কালের মালা। তোমারে দেখিতে মন হৈয়াছে উতলা । জলে ডুবি, বিষ খাই, গলায় দেই দড়ি। তিলেক দাড়াইয়া তোমার চাদ মুখ হেরি। डांन नांश् िदान कg ५0 °ांछेि छcन । खन्द्र भऊन शंशेजांभ दिांव्र १ब्रिश् ष्ब्रुt१ ॥ একবার দেখিয়া তোমা ছাড়িব সংসার । क°८व्ल व्नि८८छ् दिवि भद्र° उभद्र ॥° আবার সমস্ত এলোমেলো হইয়া গেল, যিনি দেবাদিদেবের পদে আত্ম নিবেদন করিয়া দিয়াছিলেন—মন স্থির করিয়াছিলেন, সেই নিবাত নিষ্কম্প দীপশিখার মত অবিচলিত সংযম ও ধৈৰ্য্য টুটিয়া গেল।

    • ड •द्धि प्रयांदाऊँी 65igश्रद्ध खgल डांgन ।।”

শিশু কালের সমস্ত কথা আবার মনে হইতে লাগিল। একবার, দুইবার, তিনবার চন্দ্ৰা চোখের জলে ভাসিয়া পত্ৰখানি পড়িলেন, তারপর কঁাদিতে কঁদিতে পত্ৰখানি লইয়া পিতার নিকট উপস্থিত হইয়া বলিলেন, “জয়চন্দ্ৰ আমাকে মুহুর্তের জন্য দেখিতে চাহিতেছে, তুমি তোমার দুঃখিনী কন্যার মনের বেদন সকলই জান, এখন কি করিব ?” বংশীদাস। তঁহার ধৰ্ম্ম-নিষ্ঠ কন্যার সাংসারিক-জীবনের সুখ কামনা করিয়া অন্য স্থানে বিবাহ স্থির করিতে চাহিয়াছিলেন ; কিন্তু যখন সে নিজে সংযম ও ব্ৰহ্মচর্য্যের উচ্চ আদর্শের কথা বলিল, তখন তিনি তাহাতে বাধা দেন নাই। বংশীদাসের মত সাধু কখনও ধৰ্ম্মের আদর্শের মূল্য দিতে কুষ্ঠিত হইতে পারেন না। কিন্তু এবার বিষম সমস্যা। বংশী রমণী-হৃদয়ের দুর্বলতা ভালই জানিতেন, একবার এই ব্যাপারে শিথিলতার প্রশ্ৰয় দিলে চন্দ্রার জপ-তপ মাটী হইবার আশঙ্কা কিছু ছিল ; অথচ বিধৰ্ম্মী জয়চন্দ্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বা বিবাহের আর সম্ভাবনা নাই, সুতরাং চন্দ্ৰাকে যদি জয়চন্দ্রের