পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSV বাংলার পুরনারী ছিল। কিন্তু জয়চন্দ্রের বিশ্বাস-ঘাতকতায় এই বিবাহ হইতে পারে নাই । চন্দ্রাবতী পিতার অনুরোধ সত্ত্বেও আর বিবাহ করিতে স্বীকৃত হইলেন না, আজীবন কুমারী রহিয়া গেলেন। জয়চন্দ্ৰ শেষে অনুতপ্ত হইয়া ফুলেশ্বরী নদীতে প্ৰাণ ত্যাগ করেন। চন্দ্রাবতী তঁহার এই দশা দেখিয়া প্ৰাণে যে আঘাত পান, তাহা সহস্থা করিতে পারেন নাই। অচিরে তিনিও পরলোকগমন করিয়াছিলেন । জয়চন্দ্ৰ কর্তৃক প্ৰত্যাখ্যাত হওয়ার পরে চন্দ্রাবতী পিতার আদেশে রামায়ণের বঙ্গানুবাদ রচনা করিতে প্ৰবৃত্ত হন। পিতা তঁহাকে ফুলেশ্বরী নদীর পাড়ে একটি শিবমন্দির গঠন করিয়া দেন। কুমারী-ব্ৰত গ্ৰহণ করিয়া তিনি দিন রাতের অনেক সময়ই সেইখানে শিবারাধনায় কাটাইতেন। চন্দ্রাবতীর চরিত কথা নয়ানচাদ ঘোষ নামক এক কবি অনুমান ২৫০ শত বৎসর পূর্বে রচনা করেন। এই কবি সত্যের সীমা লঙ্ঘন না করিয়াও চরিতখানি কবিত্ব-মণ্ডিত করিয়াছেন। আমরা তাহার বিস্তারিত কাহিনী অন্যত্ৰ দিয়াছি। চন্দ্রাবতী রচিত। অপরাপর কাব্যেও তিনি স্বয়ং আত্মকাহিনী বর্ণনা করিয়াছেন-কিন্তু জয়চন্দ্রের ব্যাপার সম্বন্ধে নিজে কিছু বলেন নাই। তঁহার রামায়ণখানি বাঙ্গালা সাহিত্যের একটি বিশেষ সম্পদ। এখনও ময়মনসিংহ অঞ্চলের মেয়েরা কোন বিবাহোপলক্ষে সেই রামায়ণ গান করিয়া থাকেন। সম্ভবতঃ মাইকেল মধুসুদন চন্দ্রাবতীর রামায়ণ হইতে র্তাহার সীতা-সরমার কথোপকথনের অংশটি গ্ৰহণ করিয়াছেন। এই রামায়ণ কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হইতে অসমাপ্ত অবস্থায় প্ৰকাশিত হইয়াছে। রামায়ণের ভূমিকায় চন্দ্রাবতী विधिशांछन :- , ‘क्षांब्रा 6वांटड छूएलवी नही बश् िबांध। Wr दडि बांदांनन् क्षtद्रन डथां ॥ ভট্টাচাৰ্য্য বংশে জন্ম অঞ্জনা ঘরণী । दैां८द्ध •ांझांव्र उांज-°ाडांव्र ज्ञांऐौ ॥ ঘট বসাইয়া সদা পূজে মনসায়। কোপ করি সেই হে লক্ষ্মী ছাড়ি যায়