পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SAVUND পালঙ্কের কাছে মনের বেদন প্ৰকাশ আর এক দিন, মহুয়া কপালে কর ন্যস্ত করিয়া চুপ করিয়া বসিয়া আছে, পালঙ্ক সই তার চুলগুলির মধ্যে আঙ্গুল চালাইয়া ধীরে ধীরে বেণীমুক্ত BDBBBLBDS BBBD DDD DDDBB DDDSSuBDBDYSSiDDBD BB DBBS তুমি এ কয়েকদিন যাবৎ যেন কত উৎসবের কাজে আগ্রহের সহিত রোজই সন্ধ্যাকালে একা একা নদীর ঘাটে যাও কেন ? আমার মনে হয়, তুমি রোজ রাত্ৰি কঁাদিয়া কাটাও, তোমার চোখের কোঠায় অশ্রুর দাগ। কথা বলিতে যাইয়া কখনও কখনও তোমার চােখ দুটি অশ্রুপূর্ণ হয়—আমার প্রাণের সই, বল দেখি, কিসের জন্য তোমার এত দুঃখ । প্রায়ই দেখিতে পাই, তুমি দীর্ঘ শ্বাস ফেলিয়া রাজবাড়ীর দিকে কাতর ভাবে চাহিয়া থাক। এদিকে নগরে শুনেছি, নদের চাঁদ ঠাকুর তোমার গান শুনিয়া পাগলের মত হইয়া গিয়াছেন।” এই কথা শুনিয়া পালঙ্ক সখীর গলা জড়াইয়া ধরিয়া মহুয়া কঁাদিতে কঁদিতে বলিল “পালঙ্ক, আমার উপায় বলিয়া দে ! আমি মনের আগুন কেমন করিয়া নিভাইব, আমি যে কিছুতেই মনকে সম্বরণ করিতে পারিতেছি। না। তোরা আমাকে লইয়া চল, এদেশ ছাড়িয়া যাই। আমি কত চেষ্টা করিয়াছি, মনকে বুঝাইতে পারিলাম না।” পালঙ্ক-“প্ৰাণের সই! তুমি আমার উপদেশ মত কাজ কর। সাতদিন নদীর ঘাটে যাইও না। বাড়ীতে লুকাইয়া থাকিও। নদের ঠাকুর খুজিতে আসিলে আমরা তঁহাকে বলিব, সুন্দরী মহুয়া মরিয়া शिांछि ।” মহুয়া বলিল-“সাতদিন তো দূরের কথা, একদণ্ড র্তাহাকে না দেখিলে মরিয়া যাইব । চন্দ্ৰ সূৰ্য্যকে সাক্ষী করিয়া বলিতেছি, ঠাকুর নদের চাদকে আমি আমার প্রাণ মন সমৰ্পণ করিয়াছি, তিনিই আমার প্রাণের স্বামী। ‘বেদেদের সঙ্গে আমি যথা তথা যাই । स्त्रांभांव्र भन्न बघ्रि ब्रांप्रश्{ cश्न इांना नाशें ।”