পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৪২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vOS8 বাংলায় পুৱালারী যাহা বলিল, তাহা সেই খালের কিম্বা তাহার রূপের প্রশস্তি, মেয়েটির কাণে সে সকল কথা ভালই লাগিল । মাণিকতারার সঙ্গে প্ৰথম আলাপ বাসু বলিল,- “বালুখালির টল-টলা জল, আঁচল ধরি টানে। অঙ্গের বর্ণ দেখি-লেী ছুটে জানে। সার্থক জনম তোর বালি-খালির জল । এমন চাদ বুকে করি পাইয়াছ বল ॥” কিন্তু তোমার পরিচয় জিজ্ঞাসা না করিয়া আমি কতকটা পরিচয় পাইয়াছি। তোমার সুন্দর মুখখানি আমার চেনা। এইবার লইয়া আমি দুইবার তোমাকে দেখিলাম। মনে হয় বহুদিন পূর্বে তোমাকে একবার গঞ্জের হাটে দেখিয়াছিলাম।” কন্যা বলিল-“তোমার ঠিকই মনে আছে, আমি শৈশবে বাবা-মায়ের সঙ্গে গঞ্জের হাটে একবার গিয়াছিলাম।” “बां° भांबद्म नाव स्त्रांधि बाहेब cऊांभांव्र घtद्म । পথ চলিতে দেখিলাম তুমি রইছ ঘরে। ফুলবাতাসা দিয়া খাইলাম বিন্নি ধানের খই। তোমার মা যে আইনা দিল সিকায় তোলা দই । LDB D DBD BuHSLD DLBBB DS “আমার ঘরে আইস মা” ঘরের লক্ষ্মী হৈয়া ।” বালিকাকালের এই সকল কথা তরুণীরা এখনও মনে আছে ; মেয়েদের কঁচা মনে যে দাগ পড়ে, তাহা সহজে মিলাইয়া যায় না। বালিকা বলিল,