ংলা সাময়িক সাহিত্য అసా “পূর্ণিমা’র সম্পাদক ছিলেন । আচার্য কৃষ্ণকমল ভট্টাচার্য ইহার নিয়মিত লেখক ছিলেন । ১৪৮ । হিতবিলাসিনী পত্রিকা । ( মাসিক ? ) এপ্রিল ১৮৫৯ ১৮৫৮ খ্ৰীষ্টাব্দের শেষাশেষি সিমুলিয়া হরি ঘোষের স্ট্রীটে ‘হিতবিলাসিনী সভা’ নামে একটি সভা প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সভা হইতে ‘হিতবিলাসিনী পত্রিকা’ বাহির হইত। ১৪৯। ভারতবর্ষীয় সভা। মাসিক বিজ্ঞাপনী। মে (?) ১৮৫৯ এই মাসিকপত্ৰখানি ব্রিটিশ ইণ্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশনের মুখপত্র ছিল। ১৫০ । সৌদামিনী। ( অর্ধ-সাপ্তাহিক ) ৩ সেপ্টেম্বর ১৮৫৯ ইহা প্রতি মঙ্গল ও শনিবার প্রকাশিত হইত। শ্যামাচরণ সান্তাল ও বিপিনবিহারী সরকার ইহার সম্পাদক ছিলেন। “সৌদামিনী পত্রিকা ংস্থাপিত করণের প্রধান উদ্দেশ্য এই যে, ইহাতে রাজনীতি, সমাচার, আত্মতত্ত্ব, নীতিমালা বিশেষতঃ কবিতাই বিস্তর প্রকাশিত হইবেক ।” ১৫১ ৷ সংবাদ দ্বিজরাজ। ( সাপ্তাহিক ) ১৯ সেপ্টেম্বর ১৮৫৯ ‘সংবাদ দ্বিজরাজ পত্রের সম্পাদক ছিলেন— গোসাইদাস গুপ্ত। এই সাপ্তাহিক পত্ৰখানির কণ্ঠদেশে নিম্নলিখিত শ্লোকটি শোভা পাইত— নাস্তং যাত্যরুণোদয়ে নচ রুচিং ধত্তে খরাপ্তাস্করান্নোল্লাসং কুমুদ্রাকরস্ত কুরুতে কলঙ্কানেবাঙ্কিতা: | সম্প্রত্যুষ্মদয়ন মনাংসি মহতাং ভাবান সমুদ্ভাবয় গচ্ছন্ দ্বিজরাজ এষ 暫 নিতরামব্যাজমুন্তাজতে । সংবাদ সাধুরঞ্জন পত্রের অভাব পূরণার্থ ই ‘সংবাদ দ্বিজরাজ পত্রের আবির্ভাব। "সংবাদ প্রভাকর পত্রের অন্তর্গত যে প্রকার সাধুরঞ্জন পত্র ছিল এই দ্বিজরাজ পত্রও সেই প্রকার হইবেক ।”
