পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেঙ্গাবার-স্মৃত্তিকায়, সাগরতস-বৃত্তিকায়, গঙ্গার দুই কূলের স্মৃত্তিকায় দেবীপীঠ বা ঘটকে পবিত্র করিয়া লইতে হয়। যে দেশে স্বচ্ছন্দে বন্য বরাহ, মত্ত মাতঙ্গ, বঙ্গ বৃষ বিচরণ করে না, যে দেশে অজগরের গর্তের মাটি পাওয়া যায় না, সে দেশে এই সকল শুদ্ধিমুত্তিক সংগ্ৰহ করাই কঠিন। অনস্তুর অষ্টকলসজলে মহাস্নান শেষ করিতে হুইবে ; সে অষ্ট কলসে গঙ্গার জল, বৃষ্টির জল, সরস্বতীসলিল, সাগরজল, পদ্মরোণুসমন্বিত জল, নিঝরজল, সর্বতীৰ্থজন ও চন্দনজল-এই অষ্ট প্রকারের জল পূর্ণ থাকিবে । নবপত্রিকার এবং দেবীর যন্ত্রের KzY BDDBBDS BD DBD DDB BD DBDDS DDB GBDD LLL বাহিরের ঘটে মাতৃশিক্তির বিকাশ হইয়াছে, এই বিবেচনায় তঁাহাকেও স্নান করাইতে হইবে। পূৰ্ণাঙ্গে তিন বার স্নান ও শুদ্ধি হইলে তবে মায়ের সপ্তমী হইতে নবমী পৰ্য্যন্ত পূজা চলিবে । স্নানের পর গন্ধানুলেপ,-সেও এক অপূৰ্ব ব্যাপার। চন্দন, কুকুম, কস্তারি-প্ৰসাধন-কলায় যাহা যাহা গন্ধদ্রব্য বলিয়া পরিচিত, সে সবই একটু একটু করিয়া ব্যবহার করিতে হয়। বাহিরে এই ভাবে স্নান করাইয়া, সঙ্গে সঙ্গে মানস পুজায় মনে মনে সেই মানের অভিনয়টি করিতে হইবে । ভাবিতে হইবে।--মেয়েটি আমার চণ্ডীমণ্ডপের সম্মুখে আসিয়া বসিয়াছে, আমি স্বয়ং তাহার গাত্ৰমার্জন করিয়া, তৈলাদি লেপন করিয়া, তাহাকে স্নান করাইতেছি । পুরাণে যে ক্রম লেখা আছে, ঠিক সেই ক্রম অনুসারে তঁহার স্নান করাইতে হইবে । চঞ্চলা চপলা, মেয়ে মাঝে মাঝে পিড়ি হইতে উঠিয়া পলাইতে চাহিবে, তুমি তাহাকে ধরিয়া আদর করিয়া যেন বসাইবে, তোমার আদর যত্ন শুনিয়া মা হাসিতে হাসিতে DBDDBD DDB DBBBDBS DD DBDBDD DDD S DBBDB BB DBB S তাহার পর মেয়েটিকে কাপত্যু পরাইয়া দিবে, গন্ধান্ত্রব্যের দ্বারা তাহার দেহের অঙ্গরাগ বধিত করিবে, শেষে নানা মণিমুক্তার মহামূল্যবান অলঙ্কার পরাইয়া মেয়েটিকে রাজয়াজেশ্বরীরূপে সাজাইয়া বেদীর উপর বসাইবে। বেদীর উপর বসাইবার সময়ে মনে হইবে, তোমার সম্বুদ্ধজাত কন্যা উমা সিংহবাহিনী প্ৰতিমার সঙ্গে যেন এক হইয়া গেলেন। ইহাই মানস পুজার প্রাণ-প্ৰতিষ্ঠা। এইটুকু না হইলে চণ্ডীমণ্ডপে দেবভাব পূর্ণ হয় না। স্নানের পর ভূতশুদ্ধি এবং ভূতাপসরণ-মন্ত্র পাঠ করিয়া সকল দিক পবিত্র BD DBDB BDB D BDBtDDBDB DBS BDDDB BDB DDD BBBDBD YY ভাকিতেছি, তাহা মন খুলিয়া বলিতে হয়।