ধর্ম ছিল। শঙ্করাচার্ধের সময়ে এবং তাহার পূর্বে শৈব ও শাক্ত ধর্ম, আৰ্য্যাবর্তের ও দাক্ষিণাত্যের উভয় দেশের বর্ণাশ্ৰমী সমাজেব ধর্ম ছিল । তবে YY S KDuDS t BBS DB DuDD DD ByuDD DDSDDDDB BD বর্ণবৈষম্য প্ৰকট কখনই ছিল না, এ কথাটা জোর করিয়া বলা যায়। বৌদ্ধ ধর্মের দুইটি প্রধান শাখা ছিল-হীনযান এবং মহাযান । হীনযানের প্রভাব BBDLDBDD KBD SuDS DBDBBBD DBDBBD D DBDLBL BBuD uDDS মহাযানী বৌদ্ধগণ তন্ত্রের শাক্ত ধর্মের সহিত আপোস করিয়া কালচক্রযান, BBDDD SsyDuD uB KDB BuBT BBS BDDDBS SDD DBDDLDBL C কাশ্মীরের তান্ত্রিক শক্তিধর্ম তাই অনেক ক্ষেত্রে মহাযানের ছায়া অসুসরণ করিয়াছে। লক্ষ্মণাচার্যের লিখিত শারদাতিলক পাঠ করিলে, সঙ্গে সঙ্গে রাঘব ভট্টর টীকা পড়িলে মনে এই ধারণাটা প্ৰবল হইয়া উঠে । আধুনিক তন্ত্রের সর্বাঙ্গে যে মহাযানের লেখা গাঢ়ভাবে অঙ্কিত আছে, ইহা অস্বীকার করিবার উপায় নাই। তবে তান্ত্রিক শক্তিধর্ম যে মহাযান অপেক্ষা বহু পুরাতন, বৌদ্ধ ধর্মের উদ্ভবের বহু পূর্বে প্ৰচলিত ছিল, ইহাও অনেকে স্বীকার করিয়া থাকেন। পক্ষান্তরে আধুনিক বৈষ্ণব ধর্মে, অন্ততঃ রামানুজাচাৰ্য্য প্রচারিত বৈষ্ণব ধর্মে বৌদ্ধ হীনযানের বহু সিদ্ধান্ত যে খুজিলে পাওয়া যায়, তাহা মান্দ্ৰাজের অনেক পণ্ডিতই স্বীকার করেন। দক্ষিণের শৈবদিগের মধ্যে যে হীনযানের অনেক কথা প্রচলিত আছে, বিশেষতঃ দক্ষিণামূতি শিবের উপাসনা ও হীনযানের সাধনা যে স্পষ্ট একই রকমের, একই দর্শনসিদ্ধান্তের BBBB SS SgDS LDDDDS DBBiB iBDDuuDu uuBB BDt DDDBDBD BDBDD S রামানুজাচাৰ্য ছাড়া মাধবাচাৰ্য, বল্লভাচার্য ও নিম্বাদিত্যের প্রচারিত বৈষ্ণব ধর্মে হীনযানের অনেক পদ্ধতি আধুনিক হিন্দু আকারে আকারিত হইয়া DgBuD BBSS gB DDB DS DBDDDBDBD BD BD DDDB BBED ও তন্ত্রে এবং আধুনিক নানা সাম্প্রদায়িক ধর্মে বেশ স্পষ্ট আছে। ভারতবর্ষের ধর্মের ইতিহাস লিখিতে হইলে, এই সকল বিষয়ের পূর্ণ আলোচনা না করিলে ঠিক ইতিহাস লেখা হইবে না। আমাদের চারিদিকে যে সকল আচার ব্যবহার, রীতি পদ্ধতি রহিয়াছে, তাহার প্রকৃত পরিচয় পাইবার চেষ্টা করিলেই আমাদের ধর্মপদ্ধতির শৃঙ্খলাবদ্ধ ইতিহাস ঠিকমত পাওয়া যাইবে। পুরাণের এই সৃষ্টিপ্রকরণ ব্যাখ্যানের মধ্যে অনেক কথা, অনেক ইতিহাস লুকান আছে। ধর্মভাবোন্মেষের এক একটা পৰ্যায় এক একটা পুরাণের সৃষ্টিপ্রকরণে আংশিক SS
