*. - বাঙ্গালীয় ইঞ্জিসি জল্লষ্ট ), যখন পুণ্ডবৰ্ধনভূক্তির উপরিক-মহারাজ ছিলেন, তখন কোটৰৰ ৰিবয়ের বিবরপতি স্বয়স্থদেৰ কর্তৃক কোটিবর্ষ বিষয়ের শাসনকর্তা নিযুক্ত হইয়া ছিলেন। এই সময়ে অযোধ্যাবাসী অমৃতদেব নামক এক কুলপুর বিষয়পতি স্বয়স্থলেব, আৰ্য্য নগরশ্ৰেষ্ঠী বিভূপাল, সার্শ্ববাহ স্থাহুদত্ত, প্রথমকুলিক মভিত্তি, এবং প্রথমকায়স্থ স্বন্দপালকে এই দেশের বনে ভগবান শ্বেতবরাহ স্বামীর মন্দির সংস্কারের জন্ত এবং বলি, চকু, সত্ৰ, গব্য, ধুপ, পুপ, মধুপর্ক, দীপ প্রভৃতি উপযোগের জন্ত এক কুলাৰাপ পরিমিত অপ্রল খিল ভূমি, তিনদীনার মূল্যে ক্রয় কৱিৰাৱ জঙ্ক আবেদন করিয়াছিলেন, তদনুসারে উক্ত অমৃতদেবের নিকট হইতে পঞ্চাশ জীনার মূল্য গ্রহণ করিয়া, স্বচ্ছন্দপাটক এবং লবঙ্গলিকায় জুইকুল্যবাপ ৰাজসী বনাশ্রমকে এককুল্যবাপবাস্ত,পঞ্চকুল্যবাপকের উত্তরে এবং জল্গুনীরপূর্বে এককুল্যবাপ এবং পুর্ণ বৃনিকহরির পাটকের পূর্বদিকে এককুল্যবাপ বাস্তুভূমি বিক্রয় করিবার আদেশ প্রদত্ত হইয়াছিল । এই আদেশ ২১৪ গোপ্তাব্দে ভাদ্রমাসের পঞ্চম দিবসে প্রদত্ত বা লিপিবদ্ধ হইয়াছিল । সুতরাং ইরাণের শিলালিপি এর দামোদরপুরের তাম্রলিপি হইতে প্রমাণ হইতেচে যে ভানুগুপ্ত নামক একজন রাজা ১৯° গোপ্তাৰ হইতে ২২৪ গেীপ্তাঙ্গ পর্য্যস্ত সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন এবং তাহার অধিকার গৌড়দেশের পুও বৰ্দ্ধনভূক্তি হইতে মালবদেশ শ্ৰী বিস্তৃত ছিল। তাহুগুপ্তের নাম দেখিয়া বোধ হয় যে তিনি গুপ্তরাজবংশ জাত। তাহার সহিত প্রাচীন গুপ্তসম্রাটগণের কি সম্বন্ধ ছিল বা তাহার সহিত বুধগুপ্তের কি সমৃদ্ধ ছিল তাহ বলিতে পারা যায় না । ইরানে আবিষ্কৃত শিলালিপি হইতে জানিতে পাৱা বা যে, ভাজগুর বাজাকালে গোপা নামক এক রাজা তাহার সহিত সম্ভবতঃ মগধ হইতে মালবদেশে আলিয়াছিলেন এবং তায় যুদ্ধেনিহত হইয়াছিলেন ইহা হইতে প্রমাণ হইতেছে যেভাণ্ডগু১৯১ গোঁখার (৫১ খৃঃ অন্ধ ) শ্রাবণ মাসের পূৰ্ব্বে যুদ্ধ যাত্রায় মগধ হইতে মালৰে জ্বলিয়াছিলেন। যুদ্ধের ফল বলিতে পারা যায় না। সম্ভবত এই সময় হইণ্ঠে মালবশে বারবার স্থণগণ কর্তৃক আক্রান্ত হইয়া অবশেষে গুপ্তসাম্রাজ্য বিচ্যুত হইয়াছিল। ইহার প্রমাণ জার ছুইখানি শিলালিপি হইতে পাওয়া যায়। ইরানে আঙ্কিত আরএকখানিশিলালিপি হইতে জানিতে পারাখার ফেলুনগুপ্তের - 142-43 ,Epigraphia Indica, vol xv, PP' (م ) ،
