दाझाव्श{एछाषा ७ मiझिङ} । 8 ዓ ধৰ্ম্মসংস্কারক রাজা রামমোহন রায়কেও গীতরচকদিগের মধ্যে এক প্রধান আসন দেওয়া যাইতে পারে। শুনা যায় যে, রামমোহন রায় প্ৰথমে কবি হইতে চেষ্টা করিয়াছিলেন; কিন্তু ভারতীচন্দ্রের গুণগরিমা দেখিয়া তাহার সমান হওয়া অসাধ্য মনে করিলেন এবং নিরাশ-পঙ্কে পতিত হইয়া কবিতা রচনা কাৰ্য্য হইতে একেবারে বিরত হইলেন । তঁহার রচিত। গীতের মধ্যে স্থানে স্থানে অল্প কবিত্বশক্তি প্ৰকাশিত হয়। নাই :-
- অশ্রফ পড়ে বাসনার, দম্ভ করে হাহাকার, মৃত্যুর স্মরণে কঁপে কাম ক্ৰোধ রিপুগণ ।”
“ মনে কর শেষের সে দিন ভয়ঙ্কর, অন্যে বাক্য কবে কিন্তু তুমি রবে নিরুত্তর। যার প্রতি যত মায়া, কিবা পুত্ৰ কিবা জায়া, তার মুখ চেয়ে তত হইবে কাতর। গৃহে হায় হায় শব্দ, সম্মুখে স্বজন স্তব্ধ, দৃষ্টিহীন নাড়ী ক্ষীণ হিম কলেবর।” ডাক্তার ব্যবসায়ী কলিকাতার একজন দুৰ্দ্ধৰ্ষ নাস্তিক আমাকে বলিয়াছিলেন যে, যখন তিনি এই গান শুনিলেন, তখন ভঁাহার আত্মার অন্তরতম প্রদেশ পৰ্য্যন্ত একেধারে কম্পিত হইয়া উঠিয়াছিল। • সিবিল কৰ্ম্মে নিযুক্ত শ্ৰীযুক্ত সত্যেন্দ্ৰনাথ ঠাকুর মহাশয় কতকগুলি পরম মনোহর ধৰ্ম্ম-সঙ্গীত রচনা করিয়া স্বজাতিকে চিরসম্পত্তি দান করিয়া অমর কীৰ্ত্তি লাভ করিয়াছেন । তিনি ধৰ্ম্ম ব্যতীত অন্য বিষয়েও সঙ্গীত রচনা করিয়াছেন।” সে